নতুন করে আবার শুরু Assam-Mizoram border dispute গত কয়েকদিন পূর্বে। ১৯৭২ সালে আসামের union territory র অর্ন্তভূক্তি করন এবং ১৯৭১ সালে মিজোরাম একটি low land area হয়ে আসামেরই একটি জেলা হিসাবে পরিচিতি লাভ করা, বর্তমানে ক্রমবর্ধমান সমস্যার উন্মোচন করেছে। এই দুটি স্থান আর একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত নেই, বহু আগেই তার শিকল খন্ডিত হয়েছে। আজ এই দুটি স্থানই দুটি সতন্ত্র রাজ্যের তকমা পেয়েছে ভারতীয় মানচিত্রে, সংবিধানে রচিত হয়েছে নতুন পন্থা, অনুশাসন নীতি ও উন্মুক্ত পদ্ধতি। তাই পাশাপাশি অবস্থিত এই দুটি সতন্ত্র রাজ্যের মধ্যে সীমাবিবাদ কিছু নতুন নয়। কৃষিকাজে লিপ্ত বেশীর ভাগ মানুষই তাদের অধিকারের জন্য বদ্ধ পরিকর। তবে আবার নতুন করে সীমাবিবাদ সংঘটিত হচ্ছে গত চার বছর ধরে, আর আজ তার পরিনতি যথেষ্ট ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। দ্বিপাক্ষিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত ক্রমবিবাদ, বেশকিছু পুলিশ, সুরক্ষা প্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষের প্রান কেড়েছে লোহায় মোরা বন্দুকের গুলির আঘাতে। এই ঘটনায় দুটি রাজ্যের সাধারণ মানুষ, প্রশাসনিক নেতৃবর্গ, সুরক্ষাকর্মী সকলেই এই সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মর্মান্তিক ভাবে, প্রানও গেছে বহুমানুষের।
কিন্তু এই ঘটনার পূর্বেই সমগ্র north-east সমন্ধীয় রাজ্য গুলির উপস্থিতিতে, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বহুদিনের এই দ্বিপক্ষীয় রাজ্যসীমার সমস্যাকে মেটানোর প্রানবন্ত চেষ্ঠা করা হয়েছিল ভারত সরকারের তরফে। কিন্তু তা সত্ত্বেও এর দুদিন পরেই এই দুরাজ্যের মধ্যে গৃহবিবাদ। এই বৈঠক অনুসারে, আসামের vairangte জেলা ছেড়ে করিমগঞ্জ ও মিজোরামের তিনটি জেলা, আইজল, কোলসদ্বীপ ও আরও একটি জেলাকে এই গৃহবিবাদের অর্ন্তভূক্তি করন করা হয় ও তা থেকে এক প্রকার সিন্ধান্তে উপনিত হওয়া গেছিল কিন্তু আসাম সরকার তা গ্রহন করলেও মিজোরাম তা মানতে অস্বীকৃত হয়। ফলে গৃহবিবাদের পুনঃমিলন সম্ভব হয় নি, নতুন করে সাধারণ চাষাভুষা মানুষের ওকালতি, নতুন সমস্যার খাড়া করেছে, ফলে মৃত্যু অনিবার্য, আর তারই বহিঃপ্রকাশ হল সেদিন।
এমনকি সেখানকার প্রশাসন বিভাগও স্তম্ভিত একটি বিষয়কে পর্যালোচনা করে তা হল ঐ স্থানের কোন প্রকার ফসল প্রশাসন বিভাগও কেনার আগে local লোকজন বা tribal প্রজাতির permission নিয়ে তবেই কিনতে পারেন। এমন বিষয় প্রত্যক্ষ করা সত্যিই কঠিন বতর্মান এই যুক্তরাজ্য কাঠামো যুক্ত ভারতে। তবে এথেকে এটা বোঝাযায় যে তাদের গনতান্ত্রিক অধিকার, তার প্রকাশ, তাদের তৎপরতা, লিপ্ততা, উদ্দীপত সংগঠনিক দক্ষতা ও ক্ষমতা আজ প্রশাসনকেও শিহরন জাগিয়ে তুলেছে। তাই আগামীদিনে আরও একবার পূর্ণমাত্রায় বৈঠকীয় পন্থায়, সংবিধানিক দক্ষতায়, কেন্দ্রীয় শাসনের উপস্থিতিতে এই বিবাদের সম্পূর্ণ রূপে সমাপ্তি ঘটুক এটাই কাম্য।
__________________________________________
Google Translation :
The Assam-Mizoram border dispute resumed a few days ago. The incorporation of Assam into the Union Territory in 1982 and the recognition of Mizoram as a low land area in 1981 as a district of Assam has now exposed the growing problem. These two places are no longer closely intertwined, their chains have long since been broken. Today, these two places are on the map of India as two independent kingdoms, new approaches, disciplinary principles and open methods have been written in the constitution. So the boundary between these two separate states is nothing new. Most of the people involved in agriculture are committed to their rights. However, new boundary disputes have been taking place for the last four years, and today the consequences are quite dire. Bilateral tensions escalated, with police, security officials and civilians being killed by iron bullets. In this incident, the common people of the two states, the administrative leaders, the security personnel have all been tragically affected in this clash and many lives have been lost.
But even before this incident, in the presence of the entire north-east states, the Government of India made a concerted effort at the Central Office to resolve the long-standing issue of bilateral territorial boundaries. But even so, two days later, a domestic dispute broke out in the midst of this feud. According to the meeting, the three districts of Karimganj and Mizoram, Aizawl, Kolsadwip and Mamit, were left out of the Vairangte district of Assam and included in the civil dispute and a kind of conclusion was reached, but the Assam government accepted it but Mizoram refused to accept it. As a result, it was not possible to reconcile the domestic disputes.
Even the administration department there reviews the stunned issue that any type of crop administration department in that place can only buy with the permission of local people or tribal species before buying. It is really difficult to see such a thing in the present UK structure of India. However, it also implies that their democratic rights, their expression, their activities, their involvement, their stimulated organizational skills and abilities have shaken the administration today. Therefore, it is desirable that this dispute be brought to a complete end in the presence of the central government, in a fully meetingal manner, with constitutional efficiency, in the future.
