ভারত একটি কৃষি ভিত্তিক দেশ, ভারতের অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা প্রায় 11% এর আখরায়। এই কোভিদ পরিস্থিতিতেও এটাই এমন একটি Sector যেখানে খুব একটা পরিবর্তন চোখে পরে না। কৃষকদের দু:অবস্থার কথা মাথায় রেখে সম্প্রতি ১ লক্ষ টাকা করে দেবার কথা ঘোষনা করেছেন, প্রয়োজনানুসারে তৈরী হতে চলেছে agriculture infrastructure fund, কৃষকদের আয় দ্বিগুন করার তথ্য রয়েছে তাতে।কিন্তু ভারতে আজও প্রয়োজনানুসারে উৎপাদন এর সঙ্গে রপ্তানির বিস্তার চোখে পরে না।বিগত ২০১৯ -২০ বর্ষে ভারতে কৃষিবিভাগে ২.৫৩ লাক্ষ ক্রোর রপ্তানি হয়েছে যা আগামী বর্ষ অপেক্ষা সামান্য বেশী।তথ্য অনুযায়ী উৎপাদনের মাত্র ৪% রপ্তানি করা হয় যা অন্যান্য দেশ অপেক্ষা অনেক কম। ভারতের ক্ষেত্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে বেশ কিছু অন্তরায় রয়েছে যা নীচে ব্যক্ত করা হল -
1) ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে কিছু বস্তা পচা মিশ্রিত পদ্ধতি রয়েছে যা এক প্রকার অদক্ষ বা অসংগঠিত যে কারনে কৃষি বিষয়ক শষ্যের গুনগত মান ও সংরক্ষণতা নিয়ে সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
2) রপ্তানির ক্ষেত্রে আমদানি কৃত দেশ গুলি প্রচন্ড করা নীতি নির্ধারণ করেছে যা কৃষিজাত উৎপাদনের ক্ষেত্রে তার মান এবং farm level এর traceability র উপর নির্ভরশীল।
3) কৃষি বিভাগে রপ্তানির ক্ষেত্রে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা বিঘ্নিত হচ্ছে।যেখানে কৃষি বিভাগ সম্পূর্ণ রাজ্য তালিকাভুক্ত সেখানে রপ্তানির ক্ষেত্রে রাজ্যের ভূমিকা অপরিবর্তিত।
4) প্রচুর পরিমানে chemicalized fertilizer এবং কীটনাশক ব্যবহারের কারনে অন্যান্য দেশে কৃষিজ দ্রব্যের demand কমছে।তাই রপ্তানিতেও বাধা পরছে।
5) গুনগত মান সম্পন্ন অপর্যাপ্ত চাষাবাদ ও উৎপাদনের পর তা সঠিক সংরক্ষণের অভাবে তা ক্রমাগত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
6) রপ্তানির ক্ষেত্রে proper documents এবং পদ্ধতি অনেক ক্ষেত্রেই follow করা হচ্ছে না।
7) রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রচলিত scheme ব্যবহারের ক্ষেত্রে awareness দেখা যাচ্ছে না।
8) land locked area গুলি থেকে port এবং exporting terminal এ উৎপাদিত দ্রব্য পৌঁছনোর জন্য কঠোর challenge face করতে হচ্ছে।যেমন:- বিহার, ঝাড়খন্ড, হিল এলাকা, uttarakhand, j&k ইত্যাদি।
9) বেশিরভাগ রাজ্যের ক্ষেত্রেই farming plot থেকে main road এ পৌঁছতে যে রাস্তা তা undeveloped।
10) port area এবং পাশ্ববর্তী এলাকা অত্যাধিক জনঘনত্ব পূর্ণ যেটি exporter রা report করেছে।
11) final selling price নির্ধারণের ক্ষেত্রে TDS এর বিলম্ব যে কারনে মূলধন চক্রে exporter দের সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
12) প্রতিটি port এর certification & signing authority সব সময় available থাকে না যে কারনে উৎপাদিত দ্রব্যের মূল্য ও রক্ষনশীলতা অর্থাৎ longsivity এর উপর সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
13) exporter রা মুদ্রিত রসিদ বা বিল পাচ্ছে না ফ্রি শিপিং এর ফলসরূপ।
তাই উপরে উল্লিখিত অন্তরায় প্রবল বাধা সৃষ্টি করছে কৃষিজ শষ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে।তাই বিদেশী চাহিদা পূরন করার নিরিখে organic farming, cluster এর দিকে জোর দেওয়া হয়েছে।ভাবা হচ্ছে যাতে value addition করা যায় export এর ক্ষেত্রে। এর সাথে আরও কিছু সমস্যা সমাধান করার কথা ভাবতে হবে -
1) আমাদের দেশে কৃষি বিভাগ থেকে export এর ক্ষেত্রে শক্তিশালী হতে হলে export এর সাথে production এর value বাড়ানো ও wastages কমাতে হবে। কিছু wastage sectorwise, যেমন:- F & V :- 4.6 - 15.9%
Inland fish : - 5.2%
Marine fish : - 10.5%
Meat : - 2.7%
poultry : - 6.7%
2) কেন্দ্র সরকারের উদ্যোগের সাথে সাথে রাজ্য সরকার কেও রপ্তানির ক্ষেত্রে আগ্রহ প্রকাশ করতে হবে।
3) রাজ্য ভিত্তিক বা এলাকা ভিত্তিক উৎপাদিত শস্যের সঠিক packaging করতে হবে।
4) চাষিদের মধ্যে আরও বেশী করে জাগরন ঘটাতে হবে যাতে তারা chemical farming করার পরিবর্তে organic farming করে।
5) দ্বিবার্ষিক আঞ্চলিক কার্যালয় গঠন করতে হবে রপ্তানীকারী এবং APEDA এর মধ্যে।
6) অন্যান্য সংশ্লিষ্ট department দেরও বানিজ্য সহজতর বিভাগসমূহ কর্মশালার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে।
7) যেহেতু landlock state থেকে exporting এর জন্য transportation cost প্রচুর হয় সেহেতু উপযুক্ত সিলিং এর সঙ্গে সর্বনিম্ন দূরত্ব/ পরিমান/মান/ পন্য এর ব্যবস্থা করতে হবে।
8) পার্বত্য অঞ্চলকে সংযোগ করার জন্য দক্ষ multimodel পরিবহন ব্যবস্থা এবং dedicated corridors গঠন করতে হবে, পাশাপাশি প্রযুক্তিবিদ্যার সূচনা করতে হবে লোডিং / আনলোডিং এর ক্ষেত্রে।
9) airport authority র সঙ্গে বাস্তবতা মূল্যায়নের মাধ্যমে tier 2 & tier 3 শহরের airports গুলো থেকে export বাড়ানোর জন্য সক্ষমতা ও সুযোগ বাড়াতে হবে।
10) key ports গুলোতে Green channel তৈরী করতে হবে।
11) কর্তৃপক্ষ সাক্ষর এর প্রতিনিধিত্বের জন্য একাধিক ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে হবে যাতে কাজটি সঠিক সময়ে সম্পন্ন হয়।
12) shift system এর বিকল্প হিসাবে manual bills বা mirror server এর সুবিধা দিতে হবে।
যাতে আগামী দিনে production এর সাথে সাথে export ও বৃদ্ধি পাবে।কৃষকদের উৎপাদনের সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব হবে, যখন export বৃদ্ধি পাবে, বাড়বে তাদের মুনাফা, উন্নত হবে জীবন যাত্রার মান, ভারতের মত দেশে যেখানে প্রতিদিন কৃষকের আত্মহত্যার কথা শোনা যায় তাও অনেকাংশেই কম হবে। তাই এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষনের মাধ্যমে বিশ্বের বাজারে ভারত একটি জায়গা করে নেবে এবং আমাদের দেশের GDP তেও growth দেখা যাবে।
_________________________________________
English Translation :
India is an agricultural country, the role of agriculture in the Indian economy is about 11%. Even in this cowardly situation, it is a sector where there is not much change. Keeping in mind the plight of the farmers, it has recently announced to provide Rs. 1 lakh. The agriculture infrastructure fund is being set up as per the need. In this year, India has exported 2.53 lakh crores to the agriculture sector, which is slightly higher than next year. According to the data, only 4% of the production is exported, which is much less than other countries. In the case of India, there are several barriers to exports, which are outlined below:
1) There are some sack rotten mixed methods for export to India which is a kind of inefficient or unorganized due to which there are problems with the quality and preservation of agricultural grains.
2) In the case of exports, the importing countries have set strict policies which depend on the quality of agricultural produce and the traceability of the farm level.
3) The combined efforts of the Central and State Governments are being hampered in the field of exports in the Department of Agriculture. Where the Department of Agriculture is fully listed in the State, the role of the State in the field of export is unchanged.
4) Due to the use of large quantities of chemicalized fertilizers and pesticides, the demand for agricultural products is declining in other countries, so exports are also hampered.
5) It is constantly being damaged due to lack of proper preservation after inadequate cultivation and production of quality.
6) In case of export proper documents and procedures are not being followed in many cases.
7) Awareness is not seen in the use of conventional scheme for export.
8) We have to face a tough challenge to reach the goods produced at the port and exporting terminal from land locked areas. For example: - Bihar, Jharkhand, Hill area, uttarakhand, j & k etc.
9) In most of the states, the road from the farming plot to the main road is undeveloped.
10) The port area and the surrounding area are overcrowded as reported by exporters.
11) Delay of TDS in determining final selling price due to which exporters are having problems in the capital cycle.
12) The certification & signing authority of each port is not always available due to which there is a problem with the value and conservatism of the product.
13) Exporters are not getting printed receipts or bills as a result of free shipping.
Therefore, the above mentioned obstacles are creating strong obstacles in the field of agricultural grain exports. Therefore, in order to meet the foreign demand, emphasis has been laid on organic farming, cluster. Here are some of the ones I found to be interesting:
1) In order to be strong in the field of export from agriculture department in our country, we have to increase the value of production and reduce wastages with export. Some wastage sectorwise, such as: - F & V: - 4.6 - 15.9%
Inland fish: - 5.2%
Marine fish: - 10.5%
Meat: - 2.7%
poultry: - 6.7%
2) Along with the initiatives of the Central Government, the State Government should also show interest in exports.
3) Proper packaging of state based or area based crops should be done.
4) There should be more awareness among the farmers so that they do organic farming instead of chemical farming.
5) The biennial regional office should be set up between the exporter and APEDA.
6) The concerned departments should also keep in touch with the trade facilitation workshops.
7) Since the transportation cost for exporting from landlock state is huge, it is necessary to arrange the minimum distance / quantity / value / product with suitable ceiling.
8) Skilled multimodel transport system and dedicated corridors should be formed to connect the hilly areas, as well as introduction of technology in loading / unloading.
9) To increase the capacity and opportunity to increase exports from tier 2 & tier 3 city airports through realistic evaluation with airport authority.
10) Key ports to create a green channel.
11) The authority should appoint more than one person to represent the signature so that the work is completed on time.
12) As an alternative to shift system, manual bills or mirror server facility should be given.
So that in the coming days along with production, exports will increase. It will be possible to accurately evaluate the production of farmers, when exports increase, their profits will increase, the standard of living will improve, in a country like India where farmer suicides are heard every day will be much less. So by drawing attention to this issue, India will take a place in the world market and our country's GDP will also see growth.
No comments:
Post a Comment