ভারতে নতুন করে 1St October 2020, তে চালু হতে চলেছে FSSAI অর্থাৎ Food Safety and Standards Authority of India র নতুন নিয়ম।
এই নিয়ম অনুসারে বাজার জাত দুটি দ্রব্যের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
1) মিষ্টি ও মিষ্টিজাত দ্রব্য।
2) পরিশুদ্ধ শড়িষার তেল।
মিষ্টি সম্পর্কিত তথ্য অনুসারে কোন দোকানদার প্যাকেজিং হিসাবে অথবা খোলা ভাবে বিক্রিত মিষ্টির উপর দাম এর পাশাপাশি সেই মিষ্টি তৈরীর দিন ও সময় দুটিই উল্লেখ করতে হবে, যাতে মিষ্টি ক্রয় করা ব্যক্তিরা মিষ্টির গুনগত মান, মিষ্টির lifelong সম্পর্কে ধারনা রাখতে পারে।কোন দোকানদার যদি এই নীতি গ্রহন না করে তবে সরকারি আধিকারিক দের তরফে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এই সম্পর্কিত সুযোগ সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য ক্রেতাদের উদ্দেশ্যে কিছু তথ্য দেওয়া হবে।
1) কোন ক্রেতার মিষ্টি বা খাদ্য সম্পর্কিত কোন জিনিসের ক্ষেত্রে খারাপ হবার আশঙ্খা থাকলে সরকারি website এ অথবা নির্দিষ্ট apps এর মাধ্যমে যেকোন objections দায় করতে পারবে।
2) ব্যক্তিগত ভাবে কোন consumer রাজ্য ভিত্তিক লোকাল আধিকারিকদের সাথেও যোগাযোগ করতে পারে website এ দেওয়া data অনুসারে।
3) কোন consumer এর মিষ্টিজাত দ্রব্যের ক্ষেত্রে কোন প্রকার সন্দেহ হলে local laboratory তে সে নিজে পরীক্ষার জন্য নিয়ে যেতে পারে test করানোর জন্য।
i) এক্ষেত্রে test এর result positive আসলে তার জন্য ঐ দোকানদারের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ii) যদি তার আশঙ্কা অনুযায়ী result negative আসে তার জন্য report এর ক্ষেত্রে consumer এর test এর সমস্ত খরচ ফেরত দেওয়া হবে।
4) আধিকারিক দের কাছে information পৌঁছে দেবার পর আধিকারিকরাও সেই দোকানে এসে ঐ উৎপাদিত মিষ্টির গুনগত মান cheek করার জন্য সরকারি তরফে তৎপর হতে পারে।
তবে সরকারি তরফে একটি নির্দিষ্ট নীতি অনুযায়ী নিয়ম মেনে grass root level এর আধিকারিকদের সহায়তায় অন্তত প্রতিটি এলাকা ভিত্তিক নির্দিষ্ট সময় অনুসারে ক্রমান্বয়ে মিষ্টির গুনগত মান cheek করতে হবে এবং এর নির্দিষ্ট কোন দিন ঠিক করা যাবে না বা আগে থেকে তথ্য কোন ভাবেই declare করা যাবে না।কারন, দোকানদাররা তাদের পন্য বিক্রির জন্য যেকোন সময় মিষ্টি তৈরির নির্দিষ্ট সময় বদলে দিতে পারে।চাইলে তাদের কাছে থাকা নষ্ট মিষ্টি তথ্য পাওয়া মাত্র বদলে দিতে পারে।তাই পর্যায়ক্রমে আধিকারিকদের cheeking এর কোন তথ্য আগে থেকে উপলব্ধ করানো যাবে না।
এই ক্ষেত্রে বলা যায় যে এই নীতি অনুসারে, কেবল আধিকারিকরাই নয় মিষ্টি ক্রেতা, মিষ্টি উৎপাদনকারিদের ও সচেতন হতে হবে।নচেৎ তার উপযুক্ত ব্যবস্থা অনুসারে কিছু punishment এরও ব্যবস্থা নিয়েছে FSSAI।
1) যদি মিষ্টি সম্পর্কিত কোন দ্রব্যের ক্ষেত্রে ত্রুটি দেখা দিলে সেই দোকানের মালিকের ২ লাক্ষ টাকা জরিমানা ও ৩ মাসের জেল হতে পারে।
2) যদি unsafe food খেয়ে কেউ অসুস্থ হয়ে পরে তার জন্য ৬ বছরের punishment হতে পারে।
3) কোন কারনে ঐ দোকানের দ্রব্য খেয়ে কারও মৃত্যু হলে, দোকানের মালিকের আজীবন কারাদন্ড হতে পারে।
তাই এই করা পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।তবে বিদেশে এটি প্রচলন আছে যে - যদি কোন খাদ্যের মধ্যে ত্রুটি ধরা পড়ে তাহলে high risk zone এ থাকবে ও ততক্ষন পর্যন্ত সেই দোকানের সঙ্গে সমস্ত রকম supply chain brake করে এই পদ্ধতি ভারতেও প্রয়োগ হওয়া জরুরি।
এর পরে আসি পরিশুদ্ধ শড়ষের তেলের কথা, নতুন নীতি অনুযায়ী শিড়ষের তেলে অন্য কোন তেলের মিশ্রন করা যাবে না যা এত দিন ২০% পর্যন্ত মিশ্রনের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তা ক্রমাগত তার মাত্রা ৫০% পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। তাই আজকের এই নতুন নিয়ম অনুযায়ী সম্পূর্ন পরিশুদ্ধ শড়িষার তেল সাধারণ মানুষ কে supply করতে হবে। তাতে তেলের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও আন্তর্জাতিক স্তরে export এর ক্ষেত্রে ভারতের পন্য সামগ্রির মান বৃদ্ধি পাবে ও ভারতের মানুষের স্বাথ্য ও সুরক্ষিত থাকবে।
__________________________________________
English Translation :
The new rules of FSSAI i.e. Food Safety and Standards Authority of India are going to be introduced in India on 1st October 2020.
According to this rule, emphasis has been laid on two market varieties.
1) Sweet and savory products.
2) Pure mustard oil.
According to the information on sweets, a shopkeeper should mention both the price and the date and time of making the sweets as well as the price of the sweets sold as packaging or openly sold, so that the people buying sweets can have an idea about the quality of sweets, lifelong of sweets. If not, appropriate action will be taken by the government officials.
Some information will be provided to the buyers in order to reach out to the general public.
1) If there is a fear of something bad going on in the case of any customer related to sweets or food, the government website or through certain apps can be liable for any objections.
2) Any consumer can personally contact the local officials based in the state according to the data provided on the website.
3) If there is any doubt about the sweetness of a consumer, he can take it to the local laboratory for testing.
i) In this case, if the result of the test is positive, appropriate action will be taken against the shopkeeper.
ii) If the result is negative as per his apprehension, all the cost of the test of the consumer will be refunded in case of his report.
4) After conveying the information to the officials, the officials may also come to the shop and take action on behalf of the government to check the quality of the sweets produced.
However, in accordance with a certain policy of the government, with the help of grass root level officials, at least in each area, the quality of sweets should be checked gradually according to the specified time and it cannot be fixed on any particular day or the information cannot be declared in any way. Shopkeepers can change the time of making sweets at any time for the purpose of selling their products. If they want, they can only change the spoiled sweets available.
In this case, it can be said that according to this policy, not only the authorities but also the sweet buyers, sweet producers have to be aware.
1) If there is any defect in any sweet related product, the owner of that shop can be fined Rs 2 lakh and jailed for 3 months.
2) If someone gets sick after eating unsafe food, he can be punished for 7 years.
3) If someone dies after consuming the goods of that shop for any reason, the owner of the shop can be sentenced to life imprisonment.
Therefore, it is very important to take this step. However, it is prevalent abroad that - if a defect is found in the middle of a food, it will be in the high risk zone and until then it is necessary to apply this method in India by brake all kinds of supply chain with the store.
As for the pure mustard oil, according to the new policy, no other oil can be blended in the mustard oil which has been discounted up to 20% for so long but it has continuously reached 50%. So, according to today's new rules, completely pure mustard oil has to be supplied to the common man. Even if the price of oil increases a little, the value of India's goods will increase in the case of international exports and the health and safety of the people of India will remain.
No comments:
Post a Comment