কোভিদ পরিস্থিতি সমগ্র বিশ্বে বহুবিষয়ে বাধার সৃষ্টি, বাচ্চাদের পঠন পাঠন ও সে রকমই একটি বিষয়।এমত পরিস্থিতিতে সরকারি তরফে ও প্রতিটি প্রতিষ্টান যেমন - স্কুল, কলেজ, university অনলাইনে academic education দেবার চেষ্ঠা করেছে। কিন্তু আজ health ministry এর নির্দেশানুসারে ৯ - ১২ বছর বয়েসের বাচ্চাদের জন্য স্কুলের দড়জা খোলার ব্যবস্থা হয়েছে। বিগত ৩ - ৪ মাসে বাচ্চাদের স্কুলে আগমনের জন্য বাধা তাদের একাগ্রতা, অধ্যাবসায় অনেক বড় মাত্রায় কমিয়ে দিয়েছে।আশঙ্কা করা হচ্ছে যে স্কুল ছুট ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা ও বেড়ে যেতে পারে। তাই health ministry র এই রকম নির্দেশিকা যথেষ্ট গ্রহনীয়।
কিন্তু এই কোভিদ পরিস্থিতিতে ও স্কুল খোলার জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরনের কথা বলা হয়েছে govt এর তরফ থেকে।
1) স্কুলে social distance maintain করার জন্য 'one beach one child' এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
2) বেঞ্চে ক্রস ও টিক চিহ্ন করে দেবার কথা বলা হয়েছে এর সাথে সাথে মেঝেতে footmark এর ও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
3) স্কুলের বাথরুম কে ও demark করা হবে, স্কুল রুম কেও proper way তে sanitation করতে হবে।
4) প্রতি ক্লাসের বাচ্চাদের সংখ্যাকে বিভক্ত করে অন্যান্য আরও ক্লাসরুম গুলোতে বসার নির্দেশিকা জাড়ি করতে হবে।
5) offline এর সাথে সাথে online এর ও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে স্কুলের কক্ষে অথবা বাড়িতে নিজস্ব device এর মাধ্যমেও এটি করা সম্ভব।
কিন্তু এক্ষেত্রে ও কিছু অন্তরায় দেখা দিয়েছে -
1) স্কুলের মধ্যে social distance maintain হলেও স্কুলে আসা বাসে যথেষ্ট পরিমানে সংক্রমণের ভয় রয়েছে।
2) স্কুলে students এর সংখ্যা যথেষ্ট বেশী হলে divide করে class room এর arrange করা সব স্কুলের পক্ষে সম্ভব নয়। কিছুক্ষেত্রে বড় স্কুল হলে তা সম্ভব কিন্তু ছোট স্কুলের ক্ষেত্রে তা অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
3) গ্রামীন এলাকায় বাস ছাড়াই ছাত্র ছাত্রীরা স্কুলের রাস্তায় গাদাগাদি করে যাতায়াত করে স্কুল শুরু বা শেষের সময় সেখানেও সংক্রমণের আশঙ্কা থাকছে।
4) govt সমস্ত প্রকার teachers দের covid testing এর নির্দেশিকা জারি করেছে সেক্ষেত্রে state govt বা cental govt এর under এ special school গুলিতে covid testing এর পুরো খরচ সরকারি তরফে বহন করা হলেও private স্কুলগুলিতে তা private institute কেই বহন করার কথা জানানো হয়েছে।
5) বহুদিন private স্কুলবন্ধ থাকার কারনে প্রচুর teacher রা resign দিয়ে দিয়েছে, স্কুল বাসের driver রাও প্রায় ৭০ - ৮০ % কর্মহীন, সেক্ষেত্রে এই বিপুল student handle করার জন্য পর্যাপ্ত teacher এর অভাব দেখা দিচ্ছে।
6) রাজ্য বা কেন্দ্রসরকারের under এর স্কুল গুলির ক্ষেত্রে teacher দের মাইনে ঠিক ঠাক দেওয়া হলেও বেশ কিছু private school এ এখন ও teacher রা মাইনে পায়নি।
7) সর্বশেষ gurdian রা ও বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছে। স্কুলে কোন প্রকার সংক্রমনের ঘটনা ঘটলে তারজন্য কর্তৃপক্ষকে দায়ি করা হবে, এটা জানানো হয়েছে।
তাই কোভিদ পরিস্থিতিতে network সমস্যা, Internet facility ও গ্রামীন এলাকায় গরিব পরিবারে system device এর অভাবের মধ্যেও যেভাবে online education কে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছিল তার থেকে বেড়িয়ে আসার নতুন প্রয়াস সত্যিই challenging। কিন্তু এখনো বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে যার অতি শীগ্রই solution হওয়া উচিত নাহলে আগামীদিনে স্কুল পড়ুয়ারা স্কুলে আসতে ভীত হয়ে পরবে।
__________________________________________
English Translation :
The Kovid situation is a barrier to many things all over the world, such as children's reading and so on. But today, according to the instructions of the health ministry, arrangements have been made to open the doors of schools for children aged 9-12 years. In the last 3-4 months, the barriers to children's arrival at school have reduced their concentration and perseverance to a great extent. It is feared that the number of school dropouts may also increase. Therefore, such guidelines of the health ministry are quite acceptable.
But in this cowardly situation and to open the school, some methods have been mentioned by the govt.
1) In order to maintain social distance in the school, 'one beach one child' has been arranged.
2) Cross and tick marks have been mentioned on the bench and footmarks have also been arranged on the floor.
3) The school bathroom will be demarcated, the school room will be sanitized in a proper way.
4) Divide the number of children in each class and set up guidelines for sitting in more classrooms.
5) Offline as well as online has been arranged in the school room or at home through your own device.
But in this case, there are some obstacles -
1) Maintain social distance between schools, but there is a risk of infection on the school bus.
2) If the number of students in the school is high enough, it is not possible for all the schools to arrange the classroom by dividing. In some cases it is possible to have a big school but in the case of small schools it is becoming impossible.
3) In rural areas, there is a risk of infection at the beginning or end of school as students commute to school without buses.
4) The govt has issued guidelines for covid testing of all types of teachers. In that case, the full cost of covid testing in special schools under state govt or central govt is borne by the government, but in private schools it is said to be borne by the private institute.
5) Many teachers have resigned due to the closure of private schools for a long time, the driver of the school bus is about 70-80% unemployed, in which case there is a lack of enough teachers to handle this huge student.
6) In the case of schools under the state or central government, teachers are paid well, but in some private schools, teachers are not paid.
7) The latest gurdians are afraid to send their children to school. Authorities will be held accountable if any type of infection occurs at the school, it has been reported.
So in the midst of network problems, Internet facilities and the lack of system devices in poor households in rural areas, the new attempt to get out of the way online education was being emphasized is really challenging. But there are still some problems which should be solved very soon otherwise the students will be scared to come to school tomorrow.
No comments:
Post a Comment