ভারতবর্ষের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এর বক্তব্য অনুসারে ভারতের অর্ন্তদেশীয় সুরক্ষা, বৈদেশীক নীতি ও পাশ্ববর্তী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এশিয়া মহাদেশের দুটি শক্তিশালী ও বৃহৎ ক্ষেত্র বিশিষ্ট রাষ্ট্র হল ভারত ও চীন। ভারতের সুরক্ষার দিকে দৃষ্টিপাত করলে লক্ষ্য করা যায় যে ভারত সংলগ্ন দেশগুলিকে দুটি ভাগে বিভক্ত করা যায়।
1) বন্ধুত্ব সুলভ মনোভাবাপন্ন দেশ সমূহ।
2) শত্রু মনোভাবাপন্ন দেশ দ্বয়।
তবে আজ ভারতীয় বৈদেশীক নীতির দিকে তাকালে লক্ষ্যকরা যায় চীনের আধিপত্য।তাই প্রয়োজন ভারতীয় নেতৃত্বের তরফে বন্ধু মনোভাবাপন্ন দেশ গুলির সঙ্গে দৃঢ়তা বৃদ্ধি করা।
তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু অন্তরায় খুবই স্বষ্ট।
1) ভারতের পাশ্ববর্তী প্রতিটি দেশের আয়তন ছোট ও তাদের sovereign country হিসাবে মনোভাব না রাখা। বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে, তাদের মনে একটি নেতিবাচক ইঙ্গিত দেখা দিচ্ছে ছোট এলাকা নিয়ে দেশ হবার কারনে।
2) সেই সমস্ত দেশ গুলির economical dependency অর্থাৎ ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র দেশ গুলির GDP প্রায় ৮০% নির্ভর করে বৃহৎ দেশ গুলির উপর।
3) ভারতের পাশ্ববর্তী ছোট দেশ গুলির কাছে দুটি বড় দেশ রয়েছে সম্বন্ধ দৃঢ় করার জন্য তাই যে দেশের advantage বেশী তার প্রতি তাদের দৃষ্টি কোন দৃঢ় হচ্ছে।
তবে এই সমস্ত কিছুর উপর লক্ষ্য রেখে দেশের সুরক্ষা অভ্যন্তরীন ও বর্হির বিশ্বের সঙ্গে সঠিক রাখার লক্ষ্যে ভারতের তরফে বেশ কিছু নীতি গ্রহন করা উচিত।
1) যথাযথ উপায়ে line of credit কে গুরুত্ব দিতে হবে পাশ্ববর্তী দেশ গুলির জন্য।
2) বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবাপন্ন দেশের sovereignity কে গুরুত্ব প্রদান করতে হবে যাতে তাদের স্বতন্ত্রতা ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
3) দেশ গুলির মধ্যে economical dependence কে আরও শক্ত হাতে বৃদ্ধি করে সেখানে নিবেশ, trade, export,import, business expand করতে হবে।
4) development : বাংলাদেশে যেমন thermal power plant তৈরী হয়েছে, ভারতের প্রচেষ্টায় যেমন মালদ্বীপে ছোট ছোট দ্বীপে যাতায়তের জন্য bridges তৈরী হয়েছে তেমনই industry, road, aviation industry, arms, business, military activity, security provide, disester help, construction, manufacturing hub, railway development কে আরও বৃদ্ধি করতে হবে।
5) Advantage : ভারতের সঙ্গে সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামরিক খাতে মেল বন্ধনে চীন অপেক্ষা বেশী advantage provide করতে হবে। তবে তারা এই দেশের প্রতি আকৃষ্ট হবে।
6) Relationship : অর্থনৈতিক প্রতিদন্ধিতায় না গিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ মানসিকতা ও পারস্পরিক মেলবন্ধনের মাধ্যমে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক ও একে অপরকে বোঝাপরার মাধ্যমে দেশ গুলির মধ্যে ঐক্যতা, সাম্যতা,গাঢ়ত্ব বৃদ্ধি করতে হবে।
তাই এই সমস্ত কিছুর মাধ্যমে পাকিস্তান বা চীনের মত নিষ্ঠুর আচরন সম্পন্ন বা আগ্রাসী মানসিকতা সম্পন্ন দেশ গুলির নীতিকে কিছুটা হলেও শীথিলতা করা সম্ভব। আর তাই প্রয়োজন adequate fund যার উৎস হল internal resource। তাই আমাদের দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করার লক্ষ্যে শিল্পপতি, উদ্যোগপতি, দেশের নির্ধারিত policy কে পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।
__________________________________________
English Translation :
According to Indian Defense Minister Rajnath Singh, India's internal security, foreign policy and relations with neighboring countries have reached a critical juncture. India and China are the two strongest and largest countries in Asia. Looking at India's security, it can be seen that the countries adjoining India can be divided into two parts.
1) Countries with friendly attitudes.
2) Two countries with hostile attitudes.
Today, however, looking at Indian foreign policy, the goal is to dominate China.
However, in this case, several obstacles are very clear.
1) The size of each country around India is small and do not have the attitude of their sovereign country. In some cases, they have a negative impression of being a country with a small area.
2) The economic dependency of those countries i.e. the GDP of small countries is about 70% dependent on large countries.
3) The small countries around India have two big countries to strengthen the relationship, so their focus is on the country that has more advantage.
However, in view of all this, India should adopt a number of policies to keep the country's security in tune with the internal and external world.
1) The line of credit should be given due importance to the neighboring countries.
2) The sovereignity of friendly countries should be given importance so that their uniqueness and dignity can be enhanced.
3) By increasing the economic dependence between the countries in a stronger hand, there is a need to expand investment, trade, export, import, business.
4) development: Bangladesh has built thermal power plant, India has built bridges for small islands in Maldives, industry, road, aviation industry, arms, business, military activity, security provide, disaster help, construction, manufacturing hub, Railway development needs to be further enhanced.
5) Advantage: India should provide more advantage than China in social, economic, political and military relations. But they will be attracted to this country.
6) Relationship: It is necessary to increase unity, equality and solidarity among the countries through social, cultural, historical and mutual understanding through friendly mentality and mutual understanding without going into economic competition.
So, through all this, it is possible to relax the policies of countries with cruel or aggressive mentality like Pakistan or China. And so adequate fund is needed whose source is internal resource. Therefore, in order to strengthen the economy of our country, it is necessary to thoroughly review the policy set by the industrialists, entrepreneurs and the country.
No comments:
Post a Comment