সম্প্রতি দিল্লিহাইকোর্টের নির্দেশনুসারে কোন এক ব্যক্তি সরকারি Officials হবার কারনে, তার সমস্ত প্রকার data collect করার জন্য তার পুত্র RTI file করে যার দরুন হাইকোর্ট থেকে এই কার্যকলাপের নিরিখে ঐ ব্যক্তির এমত information চাইবার উদ্দেশ্যে জানানোর জন্য নির্দেশিকা জারি করে যা সম্পূর্ণ RTI act এর বিপরীতমুখী।
এখন প্রত্যেকেরই জানা উচিৎ কি এই RTI act আর কেনই বা information জানার জন্য এমত নির্দেশিকা জারি করল দিল্লি কোর্ট?
RTI act অর্থাৎ Right to information act হল একটি সাংসদীয় আইন যা ভারতের প্রতিটি নাগরিক কে তথ্যের অধিকার সম্পর্কিত বিধি ও পদ্ধতি জানানোর নির্দেশিকা নির্ধারন করে। ২০২০ সালে এই আইনটি former freedom of information act কে প্রতিস্থাপনের মধ্যে দিয়ে এটি উপনীত হয়েছিল।
এই right to information act এর মাধ্যমে যে কোন নাগরিক কোন public authority অর্থাৎ সরকারি সংস্থা বা রাষ্ট্রের উপকরনের কাছে যে কোন তথ্যের জন্য আবেদন করতে পারে।
এই আবেদনের প্রত্যুত্তর তাৎক্ষণিক, এিশ দিন বা কোন ব্যক্তির জীবন ও স্বাধীনতা সম্পর্কিত বিষয় হলে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সেই তথ্য সরবরাহ করতে হবে।
তাই বর্তমানে দিল্লিকোর্টের এই প্রকার নির্দেশিকা RTI act এর সম্পূর্ণ বিপরীত মুখী ও সমালোচনা মুখর হয়ে উঠেছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে বেশ কিছু তথ্যের প্রয়োগ তৃতীয় ব্যক্তির উপরে তা খারাপ ভাবে প্রভাবিত করছে বা সামাজিক সমস্যার কারন হিসাবে প্রতিপন্ন হচ্ছে তাই এই ধরনের ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যকে তরান্বিত করার জন্য এই দিকে ঝুকছে কোর্ট।
তবে এই ক্ষেত্রে RTI act এর অন্তর্গত বেশ কিছু section ও রয়েছে।
যেমন -
section 2 তে বলা আছে যে কোন ব্যক্তি কোন বিষয়ে information জানতে চাইলে সেক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তিকে কোন প্রকার কারন প্রদর্শন করতে হবে না।
section 8 এর ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তিকেই information দেওয়া সম্ভব হবে না। বিশেষত এই সব ক্ষেত্রে - sovereignty of India, investigation for any criminal practice, forbidden information, privilege, intellectual property, conventional conflict, Biotech information এই তথ্য কোন ভাবেই কাউকে দেওয়া সম্ভব নয়। কারন, কোথাও না কোথাও তা ব্যক্তি information, রাষ্ট্রীয় security, personal problem generation of 3rd person, social calamities তৈরী করতে পারে।
তবে দিল্লির এই ঘটনার ক্ষেত্রে তা section 8 অনুযায়ী সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার কথা জানাতে পারত court কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি information নেবার কারনে important সরকারি প্রতিনিধিদের মধ্যে তল্লাশি চলানোর ফলে কিছু fack person এরও উপস্থিতি ও লক্ষ্য করা গেছে। যেমন - রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রায় ১০ জন fack person এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
তাই এই পন্থাটি কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে প্রতিহত করা হলে তা RTI act এর উদ্দেশ্যেকে রক্ষা করে ঠিকই কিন্ত কোন information এর কাছ থেকে কারন জানতে চাইলে তার উপযুক্ত investigation হলেও অনেক সময় negative fact গুলি উঠে আসে। তাই এই বিষয়ে আরও দৃঢ় ভাবে পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে।
__________________________________________
English Translation :
Recently, as per the directions of the Delhi High Court, a person, being a government official, files an RTI with his son in order to collect all kinds of data, which prompts the High Court to issue a directive to the person seeking such information.
Now everyone should know why this RTI act and the Delhi Court issued such guidelines to know the information?
The RTI Act (Right to Information Act) is a parliamentary law that sets out guidelines for informing every citizen of India about the right to information. This law was enacted in 2020, replacing the former Freedom of Information Act.
Through this right to information act, any citizen can apply for any information to any public authority i.e. government agency or state apparatus.
If the response to this request is immediate, it must be provided within 48 hours or within 48 hours if the matter relates to the life and liberty of any person.
Therefore, at present, this kind of guideline of the Delhi Court has become a complete opposite of the RTI Act and has become a source of criticism. However, in some cases it is seen that the application of certain information is adversely affecting the third person or is proving to be a cause of social problems so the court is leaning towards this in order to expedite such personal motives.
However, in this case, there are several sections under the RTI act.
Such as -
Section 2 states that if a person wants to know information about a subject, that person does not have to show any reason.
In case of section 8, it will not be possible to give information to any person. Especially in all these cases - sovereignty of India, investigation for any criminal practice, forbidden information, privilege, intellectual property, conventional conflict, biotech information. This information cannot be given to anyone in any way. Because, somewhere or other it can create personal information, state security, personal problem generation of 3rd person, social calamities.
However, in the case of this incident in Delhi, the court could have announced a complete ban under section 8, but in some cases, the presence of some fake person has also been noticed as a result of a search among important government officials for taking personal information. For example, the presence of about 10 fake people in the Rashtrapati Bhavan has been noticed.
Therefore, if this approach is completely resisted in some cases, it protects the purpose of the RTI act, but if you want to know the reason from any information, even if it is a proper investigation, many times negative facts come up. Therefore, the central government should take more firm steps in this regard.
No comments:
Post a Comment