India - sri lanka Ties

India -sri lanka ties

india sri lanka tiesআমাদের প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের পরে এই প্রথমবার ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী  ও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মহেন্দ্র রাজপাক্সের মধ‍্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সম্পন্ন হয়। বিগত কিছুদিন ধরে শ্রীলঙ্কার ভূমিতে চীনের আধিপত্য ভারত ভূখন্ডের সুরক্ষার জন‍্য বড়সড় বাধার আশঙ্কা তৈরী করেছিল কিন্তু দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের পর শ্রীলঙ্কার তরফ থেকে স্পষ্ট করে বলা হল যে, চীনের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার বানিজ‍্যিক ও অর্থনৈতিক নিবেশের সম্পর্ক প্রগাঢ় হলেও দেশের সুরক্ষার ক্ষেত্রে তাদের পাশ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় তৎপর শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার বিদেশ সচীবের ভারত ভ্রমনের সময়, ভারতের তরফ থেকে জানানো হয় যে, দেশের প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিবেশী policy কে গুরুত্ব দেওয়া হবে, সেই প্রত‍্যুতরে প্রথম choice হিসাবে শ্রীলঙ্কাও সুরক্ষার জন‍্য ভারতের সঙ্গেই প্রবলভাবে যুগ্ম হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। শ্রীলঙ্কা ও ভারতের মধ‍্যবর্তী জলভাগে বেড়ে ওঠা কিছু ভুল বোঝাবুঝিকে মিটিয়ে যুগ্মভাবে সংঘবদ্ধ হওয়া, দুই দেশের সুরক্ষা, বানিজ‍্য, সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন, অর্থনৈতিক নিবেশ, মাছ ধরা ও ওখানকার নাগরিকদের মধ‍্যে সামাজিক সম্পর্কের জন‍্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ন।

ভারত ভূভাগের দক্ষিনের রাজ‍্যের, জেলে সম্প্রদায়েরা মাছ ধরার ভারত জলভাগ ছেড়ে কখন কখন শ্রীলঙ্কার ভূভাগকে ব‍্যবহার করে ইতিমধ্যেই তা নিয়ে দুই দেশের মধ‍্যে টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। তবে সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার একটি জাহাজের ইঞ্জিনে আগুন লাগায় ভারতীয় নৌবাহিনীর তৎপরতায় তা রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে।তবে প্রধানমন্ত্রীর এই স্পষ্ট বক্তব‍্য আগামী দিনে দুই দেশের আন্তর্জাতিক মেলবন্ধনের ক্ষেত্রে আরও একধাপ এগিয়ে দিল।

হতিমধ‍্যেই ভারত সরকারের কিছু কাজ শ্রীলঙ্কাকে ভারতের প্রতি উৎসাহিত করে। যেমন -

1) অর্থনৈতিক দিক থেকে proto single market তৈরী করার জন‍্য সামুদ্রিক island 's গুলোতে বড় আকারে দুই দেশের বানিজ‍্যিক partnership তৈরী করার জন‍্য কথা বার্তা চালানো হয়েছে।

2) noval agreement এর জন‍্য শ্রীলঙ্কাকে চীনের কিছুটা কাছে আনলেও ২০১৫ সালে ভারতের সঙ্গে nuclear energy deal ভারতের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার সম্পর্কে দৃঢ় করেছে।

3) ভারত ও শ্রীলঙ্কা বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক সংস্থার সদস‍্য।যেমন - সার্ক, দক্ষিন এশিয়া সমবায়, পরিবেশ প্রোগ্রাম, দক্ষিন এশীয় অর্থনৈতিক ইউনিয়ন এবং BIMSTAC।

4) Free trade aggreement এর জন‍্য ও ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ‍্যে বানিজ‍্যিক মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১২৮%, ২০১৪ সালের তথ‍্য অনুসারে ভারতের পক্ষ থেকে export বেড়েছে ১১৩% ও শ্রীলঙ্কার তরফে export বেড়েছে ৩৪২%। দুই দেশের sign করেছে SAFTA অর্থাৎ south asia free trade agreement এ।

5) ভারতের জাতীয় তাপীয় বিদ‍্যুৎ কর্পোরেশন NTPC সামপুরে ৫০০ মেঘাওয়াট এর তাপ বিদ‍্যুৎ কেন্দ্র নির্মানের কথা ঘোষনা করেছে।

6) শুধু তাই নয় ভারত, শ্রীলঙ্কার উন্নয়নমূলক কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও আগ্রহ প্রকাশ করেছে।ভারতকর্তৃক প্রদও মোট উন্নয়নের এক ষষ্ঠাংশ শ্রীলঙ্কার জন‍্য উপলব্ধ করাতে চেয়েছে।

7) সম্প্রতি তিন লাইন ক্রেডিট শ্রীলঙ্কায় প্রসারিত হয়। মূলধনী পন‍্য, ভোক্তা টেকসই, পরামর্শ পরিষেবা এবং খাদ‍্য সামগ্রীর জন‍্য ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ৩০০,০০০ MT গম সরবরাহের জন‍্য ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, পেট্রোলিয়াম কেনার জন‍্য ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ হয়েছে।এমনকি কলোম্বো - মাতারা রেলপথ পুনর্বাসনের জন‍্যও কিছু টাকা উপলব্ধ করানো হয়েছে।

8) শ্রীলঙ্কার ২৫ টি গ্রামীন বিদ‍্যালয়ে সৌরবিদ্যুৎ পরিচালিত কম্পিউটার ও উন্নয়ন প্রকল্পের সহযোগিতার জন‍্য সামঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

9) ভারত সরকার হাম্বানটোটো এবং পয়েন্টপেড্রোতে হাসপাতালে চিকিৎসার সরঞ্জাম, চারটি আধুনিক অ‍্যম্বুলেন্স ও ডিকোয়ায় একটি দেড় শষ‍্য বিশিষ্ট হাসপাতাল নির্মান, ট্রিনকোমালির হাসপাতাল স্থাপন, কলোম্বোতে ক‍্যন্সার হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জন‍্য ৫ - ৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদানের কথা ভাবা হয়েছে।

10) ২০০৫ শালে শ্রীলঙ্কার পুলিশ কর্মকর্তাদের জন‍্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।

11) ঐদেশের ধর্মীয় heritage গুলিতে ট‍্যুরিজম গড়ে তোলার জন‍্য ভারত সরকার ও শ্রীলঙ্কার যুগ্ম সহযোগিতা নিতান্ত ভাল ধারনা। ধর্মীয় মন্দির গুলিকে নির্মান বা পুন:র্নিমান করার জন‍্য ভারতের সহযোগিতা ও tourism এর জন‍্য উন্নত ferry service এর কথা ভাবা হয়েছে।

তবে জেলেদের মাছ ধরার জন‍্য যান্ত্রিক ট্রলারে করে শ্রীলঙ্কার তরফ থেকে অনেক সমস‍্যার সৃষ্টি করেছে।শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর সদস‍্যদের ভারতীয় জেলেদের উপরে গুলি বর্ষন, দুই দেশের মধ‍্যে টানাপোড়েনের সৃষ্টি করেছে। গত ৩০ বছরে প্রায় ৭৩০ জন জেলের প্রান যায়। সরক্ষার খাতে শ্রীলঙ্কার হাতকে আরও মজবুত করতে, সার্বিক দিক থেকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্পর্ককে আর্র গভীর করতে অথবা অর্থনৈতিক নিবেশের ক্ষেত্রেও নজর দিয়ে ভারত সরকার কে দুই দেশের মধ‍্যে গড়ে ওঠা বিবাদ গুলিকে ধীরে ধীরে মিটিয়ে ফেলতে হবে তবে সম্পর্ক কেবল সুরক্ষার সাথে নয় অর্থনৈতিক, বানিজ‍্যিক, সামরিক, বৈদেশীক চুক্তিতেও দৃঢ় হবে প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কার সাথে।এর মধ‍্যে দিয়ে বহুবছরের ভারত সম্পর্ক ও আরও সুরক্ষিত হবে।

শ্রীলঙ্কার সংবিধানে 13th amendment অনুযায়ী ভারতীয় তামিল বংশদ্ভূতরা ঐ দেশে আরও সুরক্ষিত, মর্যাদাপূর্ণ, সন্মান পূর্বক জীবন অতিবাহিত করতে পারবে।

__________________________________________

English Translation :

For the first time since the election of the Prime Minister of our neighboring country Sri Lanka, a bilateral meeting was held between the present Prime Minister of India Narendra Modi and the Prime Minister of Sri Lanka Mahendra Rajapaksa.  Over the past few days, China's dominance over Sri Lankan territory has raised fears of major obstacles to India's territorial integrity, but after a meeting between the two prime ministers, Sri Lanka made it clear that Sri Lanka's trade and economic ties with China are strong.  Sri Lanka is active in defense.  During the visit of the Sri Lankan Foreign Secretary to India, it was informed by India that the neighboring policy would be given importance in the defense of the country.  It is important for the two countries to work together to resolve some of the misunderstandings that have arisen in the waters between Sri Lanka and India.

 In the southern states of India, the fishing communities have left the Indian waters for fishing and sometimes exploited the Sri Lankan territory, which has already led to tensions between the two countries.  However, a recent fire at the engine of a Sri Lankan ship has saved the Indian Navy. However, the Prime Minister's clear statement took the two countries one step further in the coming days.

 In the meantime, some of the work of the Indian government has encouraged Sri Lanka towards India.  Such as -

 1) In order to create a proto single market from the economic point of view, the message has been spread in the marine islands to create a large-scale trade partnership between the two countries.

 2) The nuclear energy deal with India in 2015 strengthened Sri Lanka's relationship with India, even though it brought Sri Lanka a little closer to China due to the Naval Agreement.

 3) India and Sri Lanka are members of a number of regional and multilateral organizations such as SAARC, South Asia Cooperatives, Environment Program, South Asian Economic Union and BIMSTAC.

 4) Due to the Free Trade Agreement, the trade volume between India and Sri Lanka has increased by about 128%, according to the data of 2014, the export from India has increased by 113% and the export from Sri Lanka has increased by 342%.  The two countries have signed SAFTA, the South Asia Free Trade Agreement.

 5) National Thermal Power Corporation of India NTPC has announced the construction of a 500 MW thermal power plant at Sampur.

 6) Not only that, India has also shown interest in the development work of Sri Lanka.

 7) Recently three line credit has been extended to Sri Lanka.  100 million for capital goods, consumer sustainability, consulting services and food, 31 million for the supply of 300,000 MT of wheat, 150 million for the purchase of petroleum.  Done.

 8) Memorandum of Understanding (MoU) has been signed in 25 rural schools of Sri Lanka for cooperation in solar powered computer and development projects.

 9) The Government of India is considering a grant of US - 5.5 million for the construction of hospital equipment at Hambantoto and PointPedro, four modern ambulances and a one and a half bed hospital in Decoa, a Trincomalee hospital, and a Cancer Hospital in Colombo.

 10) In 2005, training of Sri Lankan police officers was started.

 11) The joint cooperation of the Government of India and Sri Lanka for the development of tourism in the religious heritage of the country is a very good idea.  Consideration has been given to India's cooperation in building or rebuilding religious temples and an improved ferry service for tourism.

 However, the use of mechanical trawlers for fishing by fishermen has caused many problems on the part of Sri Lanka.  About 630 prisoners have died in the last 30 years.  In order to strengthen Sri Lanka's hand in the defense sector, to deepen international relations in general, or to focus on economic investment, the Indian government needs to gradually resolve the disputes between the two countries, but not only security but also economic, trade, military,  It will also strengthen its foreign agreements with neighboring Sri Lanka, which will further strengthen India's long-standing ties.

 According to the 13th amendment to the Constitution of Sri Lanka, people of Indian Tamil descent will be able to lead a more secure, dignified, dignified life in that country.

CCTV Camera is mandatory in police station

CCTV needs in police station 

CCTV camera needs in police station

২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, প্রতিটি রাজ‍্যের Police station এ CCTV Camera লাগানোর জন‍্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক তরফেই কিছু সুযোগ সুবিধা উপলব্ধ হত। কিন্তু বাস্তবে আজও তা কার্যকারী হয় নি, তাই নতুন করে সুপ্রিম কোর্ট ২৪ শে নভেম্বরের মধ‍্যে সমস্ত রাজ‍্যকে CCTV camera লাগানোর নির্দেশিকা পালন করেছে।

এখন প্রশ্ন হল কেন পুলিশ থানাতে এত CCTV লাগানোর প্রয়োজনীতা পড়ল? পুলিশরা কি তাদের দ্বায়িত্ব পালনে অক্ষম? নাকি অপরাধিদের কার্যকলাপে লক্ষ‍্য রাখার নতুন পদ্ধতি প্রনয়ন।

২০১৩ সালে উষা মেহেরার jugement অনুসারে, প্রতিটি থানাতেই CCTV camera লাগাতে হবে, scientific evidence এর জন‍্য vedio recording রাখতে হবে। কোন প্রকার FIR পুলিশের বিরুদ্ধে জাড়ি হলে অথবা বিপরীত তরফে অপরাধীদের উপরে নানা রকম অত‍্যাচার এই সব কিছুর জন‍্য CCTV footage সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।

Formar jugetice D.K.Basu র jugement অনুযায়ী, প্রতিটি থানায় CCTV camera লাগানোর পাশাপাশি একটি information board ও লাগাতে হবে যাতে সেখানে অপরাধীদের জন‍্য নির্দিষ্ট rights সম্পর্কে তথ‍্য থাকে, এর পাশাপাশি সাধারণ মানুষের fundamental rights এর অন্তর্গত article 21 এর কথাকে মাথায় রেখে human rights violation  কম করার কথা বলা হয়েছে, CCTV camera র footage minimum ৩০ দিন পর্যন্ত সংগ্রহ করতে হবে, এই recording কে সম্পূর্ন পর্যালোচনার জন‍্য Central overview committee গঠন করতে হবে, যদি police দের বিরুদ্ধে কোন প্রকার human  rights violation এর প্রমান পাওয়া যায় তবে তার বিরুদ্ধে action নিতে হবে।

এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল যে, বর্তমানে পুলিশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে FIR জারি হলে তার punishment এর জন‍্য করা পদক্ষেপ গ্রহনের রেকর্ড নেই, খুব বেশী হলে কিছু দিনের জন‍্য তাঁকে suspend করা হয় ও নির্দিষ্ট সময় পরে আবার তার joining করানো হয়। তাই punishment এর জন‍্য করা পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে।

সম্প্রতি কিছু তথ‍্য অনুসারে বিগত বছরে ১৭,১১৬ টি মৃত্যুর খোঁজ পাওয়া গেছে পুলিশ কাসটেডি তে থাকা কালিন। এই বছর ও প্রায় ১২৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে পুলিশ কাসটেডির মধ‍্যে, যার মধ‍্যে ৭৫ % মৃত্যুই হয়েছে পুলিশদের 3rd degree র জন‍্য।

কিছু কিছু জায়গায় CCTV camera লাগানো হলেও সেই স্থানে বিদ‍্যুৎ ছিন্নের তথ‍্য উঠে আসছে। কোথাও কোথাও CCTV camera র উপর গামছা বা তোয়ালে রাখার দৃশ‍্যও চোখে পরে, বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন রাজ‍্যে CCTV camera ও লাগানো হয়েছে। যেমন : - তেলেঙ্গানায় ২৭৫৫২৮ টি ক‍্যমেরা, দিল্লিতে ৫৩০০ টি CCTV camera লাগানো হয়েছে। এমনকি যেখানে সবথেকে বেশী human rights violation এর ঘটনা চোখে পরে সেই পাঞ্জাবে  CCTV camera র সংখ‍্যা মাত্র ১৪০১ টি।তাই প্রতিটি রাজ‍্য সরকার চাইলে নেতা নেতৃদের সহযোগিতায় কোন প্রকার বিলম্ব না করে ৩% GDP র কিছু পরিমান অর্থ ব‍্যয়ে CCTV camera লাগানো সম্ভব।

অপর পক্ষে এটাও লক্ষ‍্য রাখা উচিৎ যে কেবল অপরাধীদের human rights violation কে গুরুত্ব দেওয়াই নয় বিপরীত পক্ষে পুলিশের উপর মিথ‍্যা FRI জারি হলেও তা থেকে তাকে বাঁচানোর জন‍্য এই CCTV camera অত‍্যন্ত প্রয়োজন। শুধু তাই নয় পুলিশ দের কেও কিছু সুযোগ সুবিধা দেওয়া উচিৎ। ক্রমাগত তাদের নির্দিষ্ট আহারের অভাব, পরিষ্কার জল, ক্রমাগত রোদে ঘুরে ঘুরে over duty, সঠিক আবাস স্থানের অভাব চোখে পরে আর তার পরিনাম অপরাধীদের উপর 3rd degree হিসাবে বর্ষিত হয়। তাই দ্বিপাক্ষিক স্তরে human life ও human rights -article 21 কে মাথায় রেখে police station এরও reform করা উচিৎ। পরিষ্কার জল, উপযুক্ত আহার, সঠিক আবাসিক, vacency fillup করা এই সব কিছুকেই মাথায় রাখা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি পুলিশি পোষাকে hidden camera, arificial intelligence, robotics এর প্রয়োগ ও করার চেষ্ঠা করতে হবে। ক্রমাগত technology ও মানবিক মেলবন্ধনের সহযোগিতায় পুলিশি বিভাগের সমস‍্যা কিছুটা হলেও লঘু করা সম্ভব। তাই CCTV camera লাগানোর পাশাপাশি উল্লিখিত বিষয়ের দিকেও নজর দেওয়া যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

_________________________________________

English Translation :

In 2016, the Supreme Court ruled that the installation of CCTV cameras in police stations in every state was mandatory.  In this case, some opportunities would be available on both sides.  But in reality it has not been effective even today, so the Supreme Court has again issued a directive to install CCTV cameras in all the states by mid-November 24.

 Now the question is why there is a need to install so much CCTV in the police station?  Are the police unable to carry out their duties?  Or formulate new methods to target the activities of criminals.

 According to Usha Mehera's jugement in 2013, CCTV cameras should be installed in every police station, vedio recording should be kept for scientific evidence.  CCTV footage plays an active role in all these cases when an FIR is lodged against the police or on the contrary.

 According to Forge jugetice DKBasu's jugement, CCTV cameras should be installed in each police station as well as an information board so that there is information about the specific rights of the accusers.  It has been said that CCTV camera footage should be collected for a minimum of 30 days, a central overview committee should be formed for a complete review of this recording, and action should be taken against the police if any evidence of human rights violation is found.

 It is pertinent to mention here that at present there is no record of any action being taken against the police for his punishment if an FIR is issued against him under the direction of the Supreme Court.  Therefore, steps must be taken to create punishment.

 According to some recent reports, 18,118 deaths were reported in police custody last year.  This year, about 125 deaths have been reported in police custody, of which 85% have been due to police 3rd degree.

 Although CCTV cameras have been installed in some places, there are reports of power outages.  The sight of towels or towels being placed on CCTV cameras has been spotted in some places, and CCTV cameras have also been installed in different states.  For example: - 265526 ​​cameras in Telangana, 5300 CCTV cameras have been installed in Delhi.  Even in Punjab, where the highest number of human rights violations are observed, the number of CCTV cameras is only 1401. Therefore, if each state government wants, it is possible to install CCTV cameras at a cost of 3% of GDP without any delay.

 On the other hand, it should be kept in mind that not only the human rights violation of the criminals is important, but on the other hand, even if a false FRI is issued against the police, this CCTV camera is essential to protect them from it.  Not only this, the police should also be given some facilities.  Their constant lack of proper food, clean water, constant exposure to the sun, over duty, lack of proper shelter is what catches the eye and its consequences are rained down on the criminals as 3rd degree.  Therefore, at the bilateral level, the police station should also be reformed keeping in mind human life and human rights-Article 21.  Clean water, proper diet, proper housing, vacency fillup all these things need to be kept in mind.  In addition to the police uniform hidden camera, arificial intelligence, robotics and try to apply.  With the help of continuous technology and humanities, the problems of the police department can be alleviated to some extent.  Therefore, in addition to installing CCTV cameras, it is important to pay attention to the mentioned issues.

Pak propaganda in UN Forum & India's Tough Reply

Pak propaganda in UN Forum & India's tough reply

India's tough reply in UN Forum

ক্রমাগত পাকিস্তানের আস্পর্ধা পূর্ণ মনোভাব UN Forum এ কাশ্মীরের বিষয়ে, ভারতকে সমগ্র বিশ্বের কাছে ছোট করার প্রচেষ্টায় এই প্রথমবার শক্ত হাতে জবাব দিল ভারত। স্বষ্ট ভাবে UN Forum এ জানিয়ে দেওয়া হল যে ভারত এই বার কাশ্মীরের বিষয়ে কথা বললে কেবল মাত্র পাক্ অধিকৃত কাশ্মীর বিষয়েই কথা বলবে। কবে পাকিস্তান সেই স্থান কে মুক্ত করবে? বহুবছর পূর্বেই ভারত ভূখন্ডের সঙ্গে article 370 ও artical 35A দ্বারা সংযোগ স্থাপন হয়েছিল কাশ্মীরের। এত দিন পর্যন্ত তার অস্তিত্ব ও বজায় ছিল।কিন্তু কালক্রমে কাশ্মীরের পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে সেইখান কার নাগরিকদের পরিপূর্ণ অধিকার ও প্রাপ্তমর্যাদা সুরক্ষিত করার লক্ষ‍্যে artical 370 ও artical 35A কে সম্পূর্ণ ভাবে নির্মূল করা হয়েছে। এমত অবস্থায় কাশ্মীর প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক স্তরে কথা উঠলে, কাশ্মীরকে ভারতের অংশ বলে গন‍্য করা হয়েছে। তবে article 370 ও artical 35A কে সম্পূর্ণ রূপে লুপ্ত করার জন‍্য কেবলমাত্র কট্টরপন্থী মালয়েশিয়া ও তুর্কী বিরোধীতা পোষণ করে। কিন্তু অন‍্যান‍্য কোন দেশ ই এই বিষয়ে কোন প্রকার ধারনা জ্ঞাপন করে নি। তবে এই প্রথমবার ভারতের শক্ত পোক্ত জবাব ভারতের সহনশীলতার মাত্রাকে উলঙ্ঘন করার সংকেত বহন করছে। তবে পাকিস্তান ভূখন্ডে চীনের ক্রমাগত দাপাদাপি ভারতকে কিছুটা হলেও ভাবিয়ে তুলবে। এক্ষেত্রে পাকিস্তানের স্বতন্ত্রতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। চীন সরকার ও কিছুটা দ্বন্ধের মুখে  পাকিস্তানের আর্থিক ঋণ ফেরতের ক্ষেত্রে।

এই পরিস্থিতিতে আরও একটু নজর দেওয়া প্রয়োজন Gilgit balucistan এর দিকে, পাকিস্তান অন‍্যায় ভাবে এই স্থানটিকে নিজেদের করায়ত করেছে যা বর্তমানে ভারতের union territory ladakএর অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু চীনা সরকারের তৎপরতায় ওই স্থানে প্রায় 32 টি প্রজেক্ট চালানো হচ্ছে। সেখানকার কৃষিজমি, বিদ‍্যুৎ উৎপাদন ও ভিন্ন ভিন্ন প্রান্তে পৌঁছানোর চেষ্টা চলছে। শুধু তাই নয় এর সাথেও রয়েছে কারাকোরাম high way র মানুষেরা ও northan indus area র নাগরিকেরা। তবে gilgit balucistan এর অনেক নেতারাই এই স্থানটিকে ভারতভূমির অঙ্গ হিসাবে মনে করে। তাদের মধ‍্যে অনেকেই পাকিস্তানের জেলে বন্দি বহুবছর ধরে।এমনকি তাদেরকে পরিবারের লোকজন দের সাথেও দেখা করতে দেওয়া হয় না। এরকমই কিছু ব‍্যক্তি হল বাবাজান, আবদুল হাবিব খান, 12 -13 বছর পূর্বের মনজুর ফারবানা ও আরও অনেকে।এদের মধ‍্যে কিছু লোককে প্রলভন ও দেখানো হয়েছে। তাদের অনেকের মতে gilgit balucistan সংবিধানিক ভিত্তিতে যেহেতু ভারত ভূখন্ডের অন্তর্গত তাই ভারত সরকারের এই স্থানে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ বা বিভিন্ন স্থানে এদের জন‍্য কিছুটা reservation রাখা উচিৎ। তবে এর সাথে যে international funding হচ্ছে চীনের প্রজেক্টকে বৃদ্ধি করার জন‍্য world bank, IMF বা ADP এর তরফ থেকে তা যাতে পাকিস্তান সরকার না পায় তার দিকেও ভারত সরকারের লক্ষ‍্য রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে ঐ স্থানে মোতায়েন করা প্রায় 20 - 25 হাজার army, engineering briged, Infanty briged এর উপর।

__________________________________________

English Translation :

This is the first time that India has responded strongly to Pakistan's reluctant attitude towards Kashmir at the UN Forum, in an attempt to make India smaller to the rest of the world.  It was clearly stated in the UN Forum that if India talks about Kashmir this time, it will only talk about Pakistan-occupied Kashmir.  When will Pakistan liberate that place?  Many years ago, Kashmir was connected to Indian territory by Article 370 and Article 35A.  It has existed and maintained for so long. But over time, in view of the situation in Kashmir, Article 370 and Article 35A have been completely abolished in order to protect the full rights and dignity of its citizens.  In this context, when it comes to Kashmir at the international level, Kashmir has been hailed as part of India.  However, for the complete abolition of Article 370 and Article 35A, only radical Malaysia and Turkey are opposed.  But no other country has come up with an idea.  But for the first time, India's strong response is signaling a breach of India's tolerance level.  But China's constant push on Pakistani soil will make India think a little.  In this case, the question also arises about the uniqueness of Pakistan.  In the face of the Chinese government and some stalemate in the case of Pakistan's financial debt repayment.

 In this situation, it is necessary to pay a little more attention to Gilgit balucistan, Pakistan has unjustly occupied this place which is now part of the union territory ladak of India.  But due to the activities of the Chinese government, about 32 projects are being implemented in that place.  Attempts are being made to reach different ends of the agricultural land, power generation and so on.  Not only that, but also the people of Karakoram high way and the citizens of northan indus area.  However, many leaders of Gilgit Balucistan consider this place as part of India.  Many of them have been imprisoned in Pakistan for many years. They are not even allowed to meet their family members.  Some such personalities are Babajan, Abdul Habib Khan, Manzoor Farbana of 12-13 years ago and many others. Some of them have been tempted and shown.  According to many of them, since Gilgit Balucistan is constitutionally part of Indian territory, the Indian government should take some steps in this regard or make some reservations for them in different places.  However, the Indian government should also aim to ensure that the Pakistani government does not receive international funding from the World Bank, IMF or ADP to increase China's projects.  It should be noted that about 20 - 25 thousand army, engineering brigade, infanty brigade deployed in that place.

Special marriage act & its provision

special marriage act & its production 

special marriage act

পার্লামেন্টে Special marriage act 1954 এর পরিবর্তন হতে চলেছে আজ সুপ্রিম কোর্টের সহায়তার মাধ্যমে।প্রতিটি সম্প্রদায়ের নিজস্ব marriage act আছে যেমন হিন্দুদের জন‍্য Hindu marriage act, খ্রিষ্টানদের জন‍্য christhan marriage act, পার্সিদের জন‍্য parshi marriage act।এই সমস্ত বিবাহের ক্ষেত্রে court marriage এর জন‍্য খুব একটা সমস‍্যা দেখা দেয় না সেক্ষেত্রে সামাজিক পদ্ধতিতে ঘটা বিবাহের rituals এর সঙ্গে পরিবার বা ধর্মীক দিক থেকে সামাজিক মতবিরোধ থাকে না। কিন্তু দুটি ভিন্ন ধর্মের ব‍্যক্তির court marriage সম্পন্ন হয়  তখন special marriage act এর প্রয়োজন পরে।বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই পারিবারিক মেলবন্ধন বা ধর্মীয় লোকদের বিরোধীতা থাকে।তাই এই special marriage act এর জন‍্য section 4,5,6,10 অনুযায়ী কিছু নিয়ম নীতির কথা বলা হয়েছে।

1) section 4 অনুযায়ী special marriage act এর জন‍্য সর্বপ্রথম notice করতে হবে।

2) section 5 অনুযায়ী registration officer কে ওই notice সকলের সামনে publish করতে হবে।

3) section 6 অনুযায়ী notice publish করার মাত্র 30 দিনের মধ‍্যে যে কোন প্রকার objections আসলে তা গ্রহন যোগ‍্যতার জন‍্য consider করা হবে।

4) যখন এর সব কিছু যুক্তিযোগ‍্য মনে হবে তখনই court marriage এর permission দেওয়া হবে।

কিন্তু এক্ষেত্রে খুব সাধারণ information registration office এ দিতে হবে।

1) ব‍্যক্তি যুগলের নাম, ঠিকানা, বয়স বিশেষত দুজনের ই প্রাপ্ত বয়স্ক কিনা তা জানার জন‍্য।

2) ব‍্যক্তিবর্গ স্বদইচ্ছায় বিবাহ করছে কিনা।

3) পূর্বে তারা বিবাহিত ছিল কিনা।

4) বিবাহ করার পূর্বে কোন প্রকার live in relationship এ ছিল কিনা।

এর পূর্বে অনেক সময় তাদের বাড়িতে notice পাঠানো হত  সন্দেহ ভজন লোকের ক্ষেত্রে তখন সমস‍্যা জটিল হত ভিন্ন ধর্মের লোকের জন‍্য তাই এই পদ্ধতির বদল ঘটে তবে পার্শবর্তী এলাকায় খোজ খবর নেওয়া যেতে পারে।তাই 2017 সালের পর সুপ্রিম কোর্টের তৎপরতায় section 4, 5, 6, 7 এর পাশাপাশি ভারতীয় constitution এর artical 14, 15, 21 কে সামনে রেখে special marriage এর অনুমতি প্রদান করা হয়েছে। তাতে তাদের জীবন সামাজিক ও পারিবারিক দিক থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে।

কিন্তু এই পরিনতি সম্পূর্ন individual এর মধ‍্যে হবার জন‍্য কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।

1) কোন একজনকে জোর করে বিয়ে।

2) kidnap করে বিয়ে।

3) blackmailing করে বিয়ে।

 তাই এই বিয়ের জন‍্য register office এর notice public করাটা যুক্তি যুক্ত, basic information রাখাটা যুক্তিযুক্ত, তথ‍্যের সঠিক নির্নয় নেওয়ার জন‍্য সচেতনতা যথেষ্ট গ্রহনীয় তবে এই পদ্ধতি কেবল special marriage act এর ক্ষেত্রেই নয়, যেকোন marriage act যেমন hindu marriage act, Christian marriage act, parsian marriage act এর জন‍্য ও প্রযোজ‍্য কারন উল্লিখিত malpactice নিজ নিজ ধর্মের ক্ষেত্রেও ঘটে তাই এই new marriage act সবার ক্ষেত্রেই security প্রদান করবে।

__________________________________________

English Translation :

The Special Marriage Act 1954 is going to be changed in Parliament today with the help of the Supreme Court. Each community has its own marriage act such as Hindu marriage act for Hindus, Christian marriage act for Christians, Parshi marriage act for Persians.  If the problem does not arise then there is no social or religious disagreement with the marriage rituals that take place in a social manner.  But when the court marriage of two persons of different religions is completed, then special marriage act is required. In most cases, there is opposition of family ties or religious people.

 1) According to section 4 of the special marriage act must first notice.

 2) According to section 5, the registration officer has to publish that notice in front of everyone.

 3) According to section 6, within 30 days of publishing the notice, any kind of objections will be considered for acceptance.

 4) Permission for court marriage will be given only when everything seems reasonable.

 But in this case very general information has to be given at the registration office.

 1) It is important to know the name, address and age of the couple, especially whether they are adults.

 2) Whether the person is getting married voluntarily.

 3) Whether they were previously married.

 4) Whether there was any kind of live in relationship before marriage.

 In the past, notices were often sent to their homes. In case of suspected worshipers, the problem would be complicated by people of different religions.  In addition to this, special marriages have been allowed keeping in view Articles 14, 15, 21 of the Indian Constitution.  In this way their life will be completely safe from social and family point of view.

 But there may be some problems with this result being in the midst of the individual.

 1) Forced marriage to someone.

 2) Kidnap marriage.

 3) Married by blackmailing.

 Therefore, it is reasonable to make public the notice of register office for this marriage, it is reasonable to keep basic information, awareness to take correct diagnosis of information is acceptable but this method is not only in case of special marriage act,  Because of the validity and applicability of the marriage act, the mentioned malpactice also occurs in the case of their respective religions, so this new marriage act will provide security for all.

The banking Regulation( amendment ) bill, 2020

new banking regulati act 2020

the banking regulati act 2020

সংবিধানে Banking বিষয়ে আরও একটি নতুন বিল পাশ হল এই বিলটি হল The banking regulation ( amendment ) bill, 2020। এই বিল অনুসারে ভারতে প্রায় 1600 co-operative bank এর উপর RBI এর একটি supervision power তৈরী হল যা এত বছর ধরে প্রযোজ‍্য ছিল না। 1996 এর পর থেকে RBI সমস্ত bank এর উপর করা ভাবে monitoring করা শুরু করে।Banking act 1965 অনুযায়ী rbi সরকারি bank এর উপর নজরদারি করতে পারলেও co-operative bank এর উপর সেরকম কোন power apply করতে পারত না।কিন্তু পরবর্তীতে supreme court এর তত্ত্বাবধানে এই পরিস্থিতির কিছুটা বদল ঘটে।

প্রকৃতপক্ষে Indian constitution তৈরী হবার সময় থেকেই ভারতীয় bank কে union list এর মধ‍্যে ও co-operative bank কে state list এর মধ‍্যে ফেলা হয়।তাই RBI যেকোন bank এর উপরে monitoring power apply করলেও co-operative bank এর উপর তা প্রয়োগ করতে পারত না।কিন্তু বর্তমানে the banking regulation ( amendment )bill, 2020 এর অনুযায়ী RBI co-operative bank এর উপর supervision করতে পারবে।union list এর মধ‍্যে Banking facility থাকায় co-operative bank কেও এর মধ‍্যেই ধরা হবে, কোন co-operative society বা co-operative foundation এর আওতায় পরবে না।

এখন এটা বলা যাক যে, এই অতিরিক্ত power দেবার প্রয়োজন পড়ল কেন?

1) প্রথম যখন co-operative bank তৈরী হয় তার deposit balance আজকের মত ছিল না।আজকে co-operative bank এর deposit প্রায় 5 lack crore, এর মধ‍্যে 3 lack crore ঋণ দেবার ক্ষেত্রে ব‍্যবহার হয় বিষেশত agricultural lone, housing বা banking এর ক্ষেত্রে, এই বিপুল অর্থের প্রকৃত monitoring হওয়াটা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

2) Bombay তে কিছু co-operative এর মধ‍্যে malpractice লক্ষ‍্য করা গিয়েছে।যেহেতু state list এর মধ‍্যে co-operative bank অবস্থান করে তাই rbi bank, bank এর interest rate বা অন‍্যান‍্য অনেক বিষয়ের উপরে নজর দিলেও state govt এর উপর co-operative bank এর maintenance, audit, administration এর ক্ষমতা রয়েছে তাই সভাবতই এই amendment এর মধ‍্যে দিয়ে bank এর basic  বিষয়ের সাথে সাথে maintenance, administration, audit সব কিছুর উপরেই লক্ষ‍্য রাখতে পারবে।

3) co-operative bank এর board of director দের কার্যকারিতা সব ক্ষেত্রে সঠিক হচ্ছে না। এই ক্ষেত্রেও দেখা গেছে co-operative bank এর chairman এর ত্রুটি।সেক্ষেত্রে কোন co-operative bank এর board of director দের মধ‍্যে 51% লোকেদের Banking এর উপর সঠিক ধারনা থাকতে হবে। তাদের accounting এর উপর, economics এর উপর, banking এর উপর experience থাকতে হবে।কোন ক্ষেত্রে chairman এর ত্রুটি থাকলেও rbi তাকে supersit করতে পারে এর সাথে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের qualification নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে তার দিকেও নজর দিতে হবে।

তাই rbi এর উপর এই অতিরিক্ত power দেওয়াটা হিসাবমত  money transparing, monetary mecanism, share capital এই সব কিছুর উপরেই নজর রাখার জন‍্য ভাল ফলদায়ক হবে।সেক্ষেত্রে কোন প্রকার personal facility বা দ্বীমত যুক্তিযুক্ত নয়। তাছাড়া ছোট ছোট স্তর থেকেই অর্থনৈতিক পরিচালনার উপরে পুরো নজর রাখতে পারবে rbi।তাই অর্থনীতিতে tide policy তৈরী হবে, supervisory power এর দরুন malpracticing বন্ধ হবে।

__________________________________________

English Translation :

Another new bill on banking has been passed in the constitution. This bill is The banking regulation (amendment) bill, 2020.  According to the bill, the RBI has created a supervisory power over about 1600 co-operative banks in India, which has not been applicable for so many years.  The RBI has been monitoring all the banks since 1996. According to the Banking Act 1965, the RBI could monitor government banks but could not impose any such power on co-operative banks.  Something changed.

 In fact, from the time the Indian constitution was drafted, the Indian bank was placed in the middle of the union list and the co-operative bank in the middle of the state list.  At present, according to the banking regulation (amendment) bill, 2020, RBI will be able to supervise the co-operative bank.  Do not wear under it.

 Now let's say, why was it necessary to give this extra power?

 1) When the co-operative bank was first formed, its deposit balance was not the same as it is today.  It is important to have real monitoring of this huge amount of money.

 2) Some co-operatives in Bombay have been targeted for malpractice.  There is the power of maintenance, audit, administration, so naturally in the middle of this amendment, along with the basic issues of the bank, maintenance, administration, audit will be able to focus on everything.

 3) The effectiveness of the board of directors of the co-operative bank is not being correct in all cases.  In this case, the error of the chairman of the co-operative bank has been seen.  They have to have experience on accounting, economics, banking. In some cases, even if the chairman has errors, rbi can supersit him, and in some cases, their qualification is also in question.

 So giving this extra power over rbi will be very effective for keeping an eye on all these things like money transfer, monetary mechanics, share capital. In that case no personal facility or disagreement is reasonable.  Moreover, the RBI will be able to keep a close eye on economic management from the smallest level, so tide policy will be made in the economy, malpracticing will be stopped due to supervisory power.

Indian system of medicine bill & the national comission for homeopathy bill 2020

Indian medicine & homeopathy bill 2020

national commissione of homeopathy bill 2020

ভারতে চিকিৎসা ব‍্যবস্থার উন্নতি কল্পে দুটি প‍্যনেলের মাধ্যমে Indian system of medicine bill এবং the national comission for homeopathy bill পাশ হল।রাজ‍্যসভায় চেয়ারম‍্যান ভেঙ্কাইয়া নাইডু এর উপস্থিতিতে বহু আগেই এই বিল পাশ হয়ে গিয়েছিল, আর এখন লোকসভা তেও এই বিল দুটি পাশ হল। এই বিলের উদ্দেশ্য হল ভারতে medicine ও homeopathy treatment এর ক্ষেত্রে উন্নত treatment, quality institute,quality education এর মাধ্যমে medical students দের উৎকৃষ্ট doctor এ পরিনত করা, শুধু তাই নয় homeopathy medical কে researchable স্তরে উৎসাহিত করা, এতদিন ধরে যেখানে এই বিষয়ে খুব একটা ভাবাই হয় নি।ঠিক এই কারনেই একটি systematic পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে।

1)এই বিল অনুযায়ী সারা ভারতে একটি national comission গঠন করা হবে।

2) এই comission এর মধ‍্যেই advisory council of homeopathy গঠিত হবে।

3) এর পরবর্তীস্তরে তিনটি autonomous board তৈরী হবে যার দরুন homeopathy institute গুলোর affiliation, তাদের clg rating,কলেজ গুলোর registration, quality education provided হচ্ছে কিনা, এবং সর্বপরি students রা productive result করছে কিনা,তার সাথে তাদের physically practice কতটা ভাল হচ্ছে এই সব বিষয় নখদর্পনে রাখা হবে অর্থাৎ উৎকৃষ্ট doctor বানানোর চেষ্টা চলছে যাতে ভবিষ্যতে কোন patient কে খারাপ treatment এর সম্মুখীন হতে না হয়। এই পদ্ধতির মধ‍্যে national exit test এর ব‍্যবস্থা করা হয়েছে যা প্রতিটি students কেই final year এ গিয়ে পাশ করতে হবে নাহলে কোন registration পাওয়া যাবে না। কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে কলেজ rating থাকার কারনে তারা institute গুলোর মধ‍্যে পার্থক্য করতে পারবে।

তবে এই বিলের মাধ্যমে একটি বড়সড় পরিবর্তন এসেছে তা হল homeopathy treatment এ researchable স্তর, এত বছর এই শাখায় উচ্চ শিক্ষা বলতে বোঝাত graduate এর পর post -graduate কিন্তু এক্ষেত্রে আরও এক ধাপ এগুলো অর্থাৎ phd ও research। Research এর ক্ষেত্রে students রা বিশেষ ব‍্যবস্থা পাবে।

তাই এই দুটি বিলের পাশ ' আয়ুষ্মান ভারতকে ' আরও একধাপ এগিয়ে দিল যা এত বছরের 1970 ও 1973 এর homeopathy treatment এর নীতিকে সামনে এগিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে।

এর সাথে সাথে গরিবদের ক্ষেত্রে স্বপ্ল মূল্যে ঔষধ ক্রয় করার সুবিধা  হবে যখন research কে কাজে লাগিয়ে various medicine, quality medicine তৈরী হবে। market এ ঔষধের availability র কারনে export বৃদ্ধি পাবে, দেশে নতুন করে medicine manufacturing হবে, নতুন job creation, unemployment reduce করবে, সবদিক থেকে human health, economical growth, export import বৃদ্ধি পাবে যা সরাসরি আমাদের standard of living কে বাড়াবে।

_________________________________________

English Translation :

The Indian System of Medicine Bill and the National Commission for Homeopathy Bill were passed in two panels to improve the medical system in India. The bill was passed long ago in the presence of Chairman Venkaiah Naidu in the Rajya Sabha, and is now in the Lok Sabha.  The purpose of this bill is to make medical students the best doctors in India through advanced treatment, quality institutes, quality education in the field of medicine and homeopathy treatment, not only that but also to encourage homeopathy medical at researchable level.  For this reason, a systematic approach has been adopted.

 1) According to this bill, a national commission will be formed all over India.

 2) In the midst of this commission, an advisory council of homeopathy will be formed.

 3) At the next level, three autonomous boards will be formed to ensure affiliation of homeopathy institutes, their clg rating, college registration, quality education being provided, and above all whether the students are doing productive results, along with how well their physical practice is doing.  Attempts are being made to make an excellent doctor so that no patient has to face bad treatment in the future.  In this system, national exit test has been arranged which every student has to pass in the final year otherwise no registration will be available.  Having a college rating for college admissions will allow them to differentiate between institutes.

 However, a big change has come with this bill is the researchable level in homeopathy treatment, for so many years higher education in this branch meant post-graduate after graduation but in this case one more step these are phd and research.  Students will get special arrangements for research.

 So the passage of these two bills took 'Ayushman Bharat' one step further which has been able to take forward the policy of homeopathy treatment of 1970 and 1973 for so many years.

 At the same time, in the case of the poor, it will be convenient to buy medicines at affordable prices, while various medicines and quality medicines will be made using research.  Due to the availability of medicines in the market, exports will increase, new medicine manufacturing will be done in the country, new job creation, unemployment will be reduced, human health, economic growth, export import will increase from all sides which will directly increase our standard of living.

Indo - China border dispute, India's present step

indo - china border dispute 

rajnath Singh decision in indo - china border issues 

বহুদিন ধরে চীন ও ভারতের মধ‍্যে সীমানা প্রান্তবর্তী এলাকা নিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে বিবাদ দেখা দিয়েছিল। আজ তাই ভারত সরকারের মুখ‍্য দুই প্রতিনিধি Home ministry ও defence ministry র মধ‍্যে আলোচনার পর defense ministry রাজ‍্যসভায় স্বষ্টভাবে জানিয়েছেন যে - ভারত, ভারত- চীন সীমানাবর্তী এলাকার দ্বন্ধ নিয়ে চীনের সঙ্গে আর কোন প্রকার সহানুভূতির হাত বাড়াবে না বা এই বিষয়কে লঘু করে নেবে না, তার সম্পূর্ন বার্তায় এটা পরিষ্কার যে ভারত সরকার চীনের এই কার্যকলাপের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন‍্য সম্পূর্ন প্রস্তুত, চীন কেও সেই বার্তা স্বষ্ট রূপে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের রাজ‍্যবিস্তার কারী আগ্রাসী মনোভাবের জন‍্য। তিনি এর সাথে আরও বলেন যে চীন বহুবার line of control অতিক্রম করে এই দেশে প্রবেশ করেছিল তার ফল সরূপ ভারত ও চীনের মধ‍্যে ১৯৯৩,১৯৯৬ ও ২০১৩ সালে দুই দেশের মধ‍্যে treaty করা হয়েছে কিন্তু পক্ষান্তরে তাতেও কোন প্রকার ভাল ফল হয় নি।ক্রমাগত চীন এই treaty কে গুরুত্ব নি দিয়ে চীনের সেনাবাহিনীকে ভারতীয় প্রান্তে প্রবেশ করাতে উৎসাহ প্রদান করেছে তাদের কুচকাওয়াজ, নানা প্রকার খেলার মধ‍্যে দিয়ে।

বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব চীনকে দায়ী করছে করোনা pendamic এর জন‍্য কিন্তু তাতেও চীনের অস্বীকার বার্তা যেখানে চীনের উহান হল করোনার উৎপত্তি স্থল।ঠিক সেই বিপদ কালীন পরিস্থিতিতেই একের পর এক ভারতের সীমানা পার করে এদেশে প্রবেশ, সীমানা পাশ্ববর্তী এলাকার development, fiber optical বসানো সীমানা বরাবর, অত‍্যাধিক সেনা মোতায়েন, সীমানা পাশ্ববর্তী এলাকার দেশ গুলোকে ভারতের বিরুদ্ধে যাবার জন‍্য মদত, firing আরও কত কি।

এখন প্রশ্ন হল কেন চীনের এমন পদক্ষেপ?

1) চীনের আগ্রাসী নীতি, তারা মনে করে তারাই একমাত্র সারাবিশ্বে উৎকৃষ্ট তাই তাদের দেশের internal security বজায় রাখার জন‍্য বিগত ১০, ২০ বছর ধরে border area তে ক্রমাগত infrastructure করে চলেছে।

2) চীনের domestically economy বর্তমানে যথেষ্ট strong তার সাথে চীনের সাধারণ নাগরিক, youth, it sector এর ক্রমাগত প্রশ্ন তোলা চীনের website এ, সেই দেশের govt এর কার্যকলাপ নিয়ে। সেই জন‍্য তাদের কে একটি positive দৃষ্টিভঙ্গি create করতে govt এর progressive step টা দেখানো অত্যন্ত আবশ্যক।

3) চীন কেবল ভারতকেই না সমগ্র বিশ্বে একটি message দিতে চায় যে তারা এশিয়ার মধ‍্যে সবথেকে বেশী শক্তিশালী, তারা multiple national security র বিরুদ্ধে একা রুখে দাড়াবার ক্ষমতা রাখে তাই USA, Japan, Australia, south china sea এর ছোট ছোট দেশ গুলো অর্থাৎ ভারতের সঙ্গে বন্ধু সুলভ দেশ গুলোকে চীনের আগ্রাসী মনোভাব দেখাতে চাইছে।

এই ধরনের মানসিকতা কে সকলের সামনে তুলে ধরে সারাবিশ্বে শান্তির বাতাবরন ভঙ্গ করে যুদ্ধকালিন পরিস্থিতি উৎপন্ন করছে।আর ভারত ও ক্রমাগত চীনের এই নিকৃষ্ট পদক্ষেপ আর সহ‍্য না করে রুখে দারাবার মনোভাব গ্রহন করেছে।যেহেতু চীনের সঙ্গে আর বানিজ‍্যিক সম্পর্ক সম্ভব নয় তাই ভারতের ও রুখে দাড়ালে কোন সমস‍্যা নেই পক্ষান্তরে রাজনাথ সিং এর এই দৃঢ় সংকল্প। 

এখন একটু দৃষ্টি আকর্ষন করা যাক সেই treaty গুলোর উপর যা চীন ও ভারতের মধ‍্যে দ্বীর্ঘদিন ধরে সম্পন্ন হয়েছে এবং চীন ক্রমাগত তা উলঙ্ঘন করেছে।

1) Indo - China treaty of ১৯৯৩ : ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথমবার সাক্ষরিত চুক্তিতে  পাঁচটি নীতির কথা বলা হয়েছিল।

i) সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখন্ডতার প্রতি পারস্পরিক সন্মান।

ii) পারস্পরিক আগ্রাসী নীতি ত‍্যাগ।

iii) একে অপরের অভ‍্যন্তরীন ব‍্যপারে কোন প্রকার হস্তক্ষেপ করা যাবে না।

iv) সাম‍্যতা ও পারস্পরিক সুবিধা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এর ভিত্তিতে চুক্তিপত্রে প্রবেশ।

v) ভারত - চীন সীমান্তবর্তী অঞ্চলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণের সীমানা বরাবর এলাকায় শান্তি ও প্রশান্তি বজায় রাখতে হবে।

2) Indo - China treaty of ১৯৯৬ : এই treaty র মধ‍্যে দিয়ে উভয় পক্ষই নিশ্চিত করে যে তারা ভারত - চীন সীমান্তবর্তী অঞ্চলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা  বরাবর পারস্পরিক সম্মত ভৌগলিক অঞ্চলগুলির মধ‍্যে দুই দেশের সামরিক বাহিনীকে দুদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভাল প্রতিবেশী সম্পর্কের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নূন্যতম স্তরে সীমাবদ্ধ করবে।

3) Indo - China treaty of ২০১৩ : এই treaty র মাধ‍্যমে দু দেশই সম্মত হয়েছে যে, ভারত - চীন সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যেখানে line of actual contral নেই সেখানে দুই পক্ষ থেকেই একে অপরের সেনাবাহিনীর টহল অনুসরন বা tail patrols করবে না।

কিন্তু চীন এই সব treaty গুলি আগে থেকেই উলঙ্ঘন করেছে তাই অতিরিক্ত বারবারন্তির কারনে রাজনাথ সিং এর এই পদক্ষেপ যথেষ্ট যুক্তিসংগত।তবে ভারতকেও এর জন‍্য সব দিক থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে।

_________________________________________

English Translation :

For a long time, there was an international dispute over the border area between China and India.  Today, after discussions between the two main representatives of the Government of India, the Ministry of Home Affairs and the Ministry of Defense, the Ministry of Defense has made it clear in the Rajya Sabha that India, India and China will not extend any sympathy to China over the border issue  It is clear from the message that the Indian government is fully prepared to oppose China's actions, and that the message has been made clear to China as well because of its aggressive expansionist attitude.  He added that China had repeatedly crossed the Line of Control (LoC) and entered the country, resulting in a treaty between India and China between the two countries in 1993, 1996 and 2013, but to no avail.  No matter who, they have encouraged the Chinese army to enter the Indian side through their parades, through a variety of games.

 At present, the whole world is blaming China for the corona pendamic, but also China's denial message that China's Wuhan is the place of origin of the corona.  Deployment of troops, assistance to the countries bordering the border against India, firing and much more.

 Now the question is why such a move by China?

 1) China's aggressive policy, they think they are the best in the world so they have been continuously building infrastructure in the border area for the last 10, 20 years to maintain the internal security of their country.

 2) China's domestically economy is currently strong enough with the Chinese citizens, youth, it sector constantly raising questions on China's website, about the activities of the govt of that country.  Therefore, it is very important to show them the progressive step of the govt to create a positive attitude.

 3) China wants to send a message not only to India but to the whole world that they are the strongest in Asia, they have the power to stand alone against multiple national security so the small countries of USA, Japan, Australia, South China Sea are friends with India.  Cheap countries want to show China's aggressive attitude.

 This kind of mentality is creating a wartime situation by breaking the peace atmosphere in the world by showing it in front of everyone. And India and China have continued to tolerate this vile move.  There is no problem, but Rajnath Singh's determination.

 Let us now take a look at the treaties that have been in place for a long time between China and India and which China has repeatedly violated.

 1) Indo - China treaty of 1993: Five principles were mentioned in the agreement signed for the first time in September 1993.

 i) Mutual respect for sovereignty and territorial integrity.

 ii) Abandonment of mutual aggressive policy.

 iii) No interference can be made in each other's internal affairs.

 iv) Entry into agreement on the basis of equality and mutual benefit and peaceful coexistence.

 v) Peace and tranquility must be maintained in the Indo-China border area along the border of actual control.

 2) Indo-China Treaty of 1997: Through this treaty, both sides ensure that they maintain a minimum level of military cooperation between the two countries along mutually agreed geographical areas along the Line of Actual Control along the Indo-China border.  Will.

 3) Indo-China treaty of 2013: Through this treaty, the two countries have agreed that in the Indo-China border area where there is no line of actual contral, the two sides will not follow each other's military patrols or tail patrols.

 But China has already violated all these treaties, so Rajnath Singh's move is quite reasonable due to the extra bargaining chips. But India must also be prepared for this in all respects.

Solar power : Utilization of Green Energy

solar energy production increase in india

solar plant increase in india

ক্রমাগত অপরিষোধিত খনিজ তেল ক্রয় করার ফলে GDP এর বেশ কিছু পরিমান অর্থ খরচ হয় ভারতীয় ভূখন্ডে।কিছুটা অর্থনৈতিক মন্দা, কোভিদের উপস্থিতির কারনে crude oil এর আমদানিও তলানিতে ঠেকেছিল অর্থাৎ জ্বালানি যোগানের উদ্দেশ্যে পরনির্ভরশীলতা তাই এই সব কিছুকে মাথায় রেখে প্রচলিত শক্তির পরিবর্তে অপ্রচলিত শক্তির উচ্চমানে ব‍্যবহারের কথা ভাবা হচ্ছে। ভারতের পাশ্ববর্তী দেশ চীনে অপ্রচলিত শক্তি উৎপন্ন করার পরিমান সব থেকে বেশী তাই চীনের বিকল্প হিসাবে ভারতে সৌর বিদ‍্যুৎ উৎপন্ন করার চাহিদা প্রবল পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষত ২০১৫ সালে National electricity production এ বিদ‍্যুতের পরিমান ছিল ০.৪%। এই সৌর বিদ‍্যুৎ তৈরীর জন‍্য ভারতে রৌদ্র উজ্জ্বল ৩০০ টি দিন খুবই প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করে। ২০১৫ - ২০২২ সালের মধ‍্যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা ছিল।

৩০ শে জুন ২০২০ সাল পর্যন্ত solar installed capacity ছিল ৩৫,১২২ মেগা ওয়াট যে কারনে ২০১৫ সালের record অনুযায়ী current এর units change ছিল প্রায় ১২ -১৫ ₹ কিন্তু বর্তমানে সেই range নেমে এসেছে ২.৩৬ ₹, আগামীতে এটি কম হবার আরও সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

বর্তমানে rooftop solar power এর পরিমান ২.১ GW যার ৭০% ই ব‍্যবহৃত হয় শিল্প বা বানিজ‍্যিক ক্ষেত্রে তবে আগামীতে প্রাত‍্যহিক জীবনে ব‍্যবহারের জন‍্য স্থানীয় জ্বালানির কথা ভেবে অফ-বিট গ্রিড এর বিকাশ করা হচ্ছে। এই solar power কে কেবলমাত্র যে light generated হিসাবে ব‍্যবহার করা হবে তা নয় সম্প্রতি solar power in agriculture, solar power in construction, solar power in health, solar power in industry, solar power in heating, solar power in cooling, বিভিন্ন vehicles, air cooling, solar power in manufacturing এর উদ্দেশ্যে ব‍্যবহারের কথা ভাবা হচ্ছে। কিন্তু এতে নিবেশ পতি বা উদ্যোগ পতিদের উৎসাহ খুব একটা দেখা যাচ্ছে না, তার কারন power grid এর নতুন technological model। আমাদের দেশে solar power তৈরীর জন‍্য তিন ধরনের technology ব‍্যবহৃত হয় কিন্তু বড় বড় universities কে আরও বেশী modification বা developed করার জন‍্য আমন্ত্রণও করা হচ্ছে।তাই এই মুহূর্তে solar power তৈরীর জন‍্য যেকোন প্রকার আর্থিক বিনিয়োগ ঝুকি সাপেক্ষ বা money weastage বলে অনেকেই মনে করেন। নতুন technology র জন‍্য পুরানো technology তে বানানো power house আর্থিক ক্ষতির ইঙ্গিত দিচ্ছে।

তাই বর্তমানের তিন প্রকার technology একটু জেনে নেওয়া যাক।

1) Photo voltaies ( pv) : যে পদ্ধতিতে সরাসরি আলো বিদ‍্যুতে রূপান্তরিত হয়।

2) Concentrative solar power ( CSP) : এই পদ্ধতিতে সূর্যের তাপশক্তিকে চালনা করা হয় ইলেক্ট্রিসিটি স্কেল, টারবাইন এর মধ‍্যে দিয়ে।

3) Solar heating & cooling (  SHC ) : এই পদ্ধতিতে তাপ শক্তিকে সংগ্রহ করা হয়  গরমজল, এয়ার হিটিং বা কন্ডিশনার সরবরাহের জন‍্যে।

তাই এই সমস্ত কিছুকে মাথায় রেখে যতটা শীঘ্র নতুন technology ব‍্যবহারের মাধ্যমে উদ্যোগ পতিদের আর্থিক বিনিয়োগের ব‍্যপারে উৎসাহিত করা যায় তার ব‍্যবস্থা করতে হবে ও সাধারণ মানুষের কাছে যাতে এই energy টা effortable এবং sustainable হয় সেটিকেও মাথায় রাখতে হবে। কেবল মাত্র ফোটন কনাকে ব‍্যবহার করেই power তৈরী হয় না এখন এর সাথে সাথে light কেও power generation হিসাবে ও ব‍্যবহার করার কথা ভাবা হচ্ছে। প্রয়োজন এর সাথেই মানুষকে উৎসাহ প্রদানের যাতে power consumption বৃদ্ধি পায়, সাথে সাথে demand ও বাড়ে, manufacturing hub ও সুচারুরূপে developed হয়।তবে এটি খেয়াল রাখতে হবে যে ২০৩০ সালের target অনুযায়ী ৪৫০GW power production এর আশা রাখা হয় তা যেন ঠিক ভাবে রপ্ত হয় যাতে power এর production cost ও consuming cost এর মধ‍্যে balanced করা সম্ভব হয়।তাই এই সব কিছু মাথায় রেখে solar power তৈরী অর্থাৎ green energy তৈরী একটি মুখ‍্য ভূমিকা পালন করে।

_________________________________________

English Translation :

Continuing purchases of crude oil cost a considerable amount of GDP on Indian soil. Due to the economic downturn, the presence of Kovid also pushed crude oil imports to the bottom, ie dependence on fuel supplies.  Thinking.  Neighboring India, China has the highest rate of non-conventional power generation, so the demand for solar power in India as an alternative to China has grown exponentially.  Especially in 2015, the amount of electricity in National electricity production was 0.4%.  In India, 300 days of sunshine play a vital role in generating this solar power.  The plan was to invest 100 billion US dollars between 2015 and 2022.

 As of June 30, 2020, the installed solar capacity was 35,122 MW, which is why according to the 2015 record, the current unit change was about 12-15 ₹ but now that range has come down to 2.38 ₹, it is likely to be less in the future.  .

 At present the amount of rooftop solar power is 2.1 GW of which 80% is used for industrial or commercial purposes but in future an off-bit grid is being developed with local energy for use in daily life.  This solar power will not only be used as light generated but recently solar power in agriculture, solar power in construction, solar power in health, solar power in industry, solar power in heating, solar power in cooling, various vehicles, air cooling.  , solar power in manufacturing is being considered for use.  But it does not show much enthusiasm of investment husbands or enterprise husbands, because of the new technological model of the power grid.  In our country, three types of technology are used for making solar power, but big universities are also being invited to do more modification or development. So at the moment, many people think that any kind of financial investment for making solar power is risky or money wasted.  Power house built on old technology due to new technology is indicating financial loss.

 So let's get to know the current three types of technology.

 1) Photo voltaies (pv): The method by which direct light is converted into electricity.

 2) Concentrative solar power (CSP): In this method the heat energy of the sun is driven by the power scale, through the turbine.

 3) Solar heating & cooling (SHC): This method collects heat energy to supply hot water, air heating or conditioner.

 So with all this in mind, we need to make arrangements as soon as possible to encourage entrepreneurs to invest financially through the use of new technology, and also to make this energy effortable and sustainable for the common man.  Power is not created just by using photon particles. Now it is being considered to use light as power generation.  The need is to encourage people to increase power consumption, as well as demand and increase, manufacturing hub and well developed. However, it should be noted that the target of 430 GW power production is expected to be achieved in 2030 so that  It is possible to balance between production cost and consuming cost. So keeping all these things in mind, solar power generation i.e. green energy plays a major role.

Health care facility of poor in INDIA

medical facility for poor

how to get poor health care 

ভারতীয় চিকিৎসার দুর্বলতা যে বড়া্বরই ছিল তা আজ কোভিদ পরিস্থিতিতে  অনেক বেশি পরিস্কার হয়ে গেল।ভারতে আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পরা শেনী বা BPL কার্ড গ্রাহকদের কাছে চিকিৎসা ব্যবস্থার আর্থিক ভার বহতা প্রচণ্ড কঠিন । কিছু ক্ষেত্রে তো তাদের কাছে govt এর নূনতম সাহায্য টুকুও পৌঁছায় না।চরা দামে বেসরকারি সংস্থা, ছোট খাট নার্সিংহোম বা হসপিটাল গুলো তাদের জীবন ধারনের জন‍্য স্বাভাবিক চাহিদা গুলো ও কেড়ে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত। এমনকি নিন্ম মধ‍্যবিত্ত সম্প্রদায় ও পথে বসেছে কেউ জমি, জায়গা বেঁচে, সারাজীবনের সঞ্চিত পুঁজি খরচ করে অথবা ব‍্যঙ্ক লোন বা ধার করে, সম্পত্তি মডগেজ রেখে। তখন তারাও অর্থশূন‍্য হয়ে পরছে খুব সহজেই। ভারতে কেন্দ্রীয় বা রাজ‍্য সরকারের তৎপরতায় প্রতিটি মানুষের জন‍্য সামান‍্য ১৫০০ টাকাও তাদের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। আমাদের GDP র 1.4% খরচা হয় চিকিৎসা ব‍্যবস্থায় govt এর তরফ থেকে কিন্তু এই পরিমান টাকা যথেষ্ট নগন‍্য এই বিপুল পরিমান জনসংখ্যার জন‍্য তাই ভারতের ranking ১৪৫ তে ১৯৫ টি দেশের মধ‍্যে।তবে এর মধ‍্যেও ভারতের স্বাস্থ‍্য বিভাগ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে।যেমন - ১০৮ অ‍্যাম্বুলেন্স ফ‍্যসিলিটি, ডাক্তারি বিদ‍্যার উদ্দেশ্য capital বা infrastructure তৈরী। কিন্তু এসবের পরেও doctor বা medical stuff দের recruitement এর জন‍্য অর্থ, medical stuff দের জন‍্য উন্নত এবং updated প্রশিক্ষণ দেওয়ার  খরচা অতীব নূন‍্যতম,অপর পক্ষে কিছু মানুষের কাছে নেই facility সম্পর্কিত  সঠিক তথ‍্য, সঠিক যোগাযোগ ব‍্যবস্থা বিশেষত remote area, hilly area, intreme area তে।

ভারত সরকারের উদ্যোগে ' আয়ুষ্মান ভারত ' ও 'দিন দয়াল মেডিসিন স্টোরেজ ' ও ভিন্ন ভিন্ন রাজ‍্য সরকারের কিছু নিজস্ব প্রচলিত স্কিম সকলের হাতে সঠিক ভাবে পৌঁছায় না।তাই ভারতে গরিবদের জন‍্য সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে এর সমাধানের চেষ্ঠা করা হচ্ছে। নিচে স্বাস্থ‍্য ব‍্যবস্থার কিছু সাধারণ সমস‍্যা আলোচনা করা হল -

1) সরকারি থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক খরচা একই হওয়া উচিৎ কিন্তু একই ধরনের চিকিৎসার জন‍্য হসপিটাল গুলির চিকিৎসা খরচ ভিন্ন।

2) গরীবদের পক্ষে বড় হসপিটালে পৌঁছানোর জন‍্যে থাকা খাওয়ার উদ্দেশ্যে উপযুক্ত পরিবেশ সাশ্রয়ের জন‍্যে তা যোগার করা একপ্রকার অসম্ভব।

3) urban বা semi urban area তে বেশী অর্থ উপার্যনের জন‍্য সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৫ - ৬ বছর চাকরির পর কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বা নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত হয়।

4) গ্রামে গঞ্জে গজিয়ে ওঠা ছোট খাট হসপিটাল গুলোতেও চিকিৎসার খরচ যথেষ্ট বেশী।

তাই এই সব সমস‍্যা গুলোকে মাথায় রেখে কেন্দ্র রা রাজ‍্য সরকারের কিছু মিলিত পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ। 

1) বড় হসপিটাল গুলোর পাশে পরিবারের লোকেদের থাকার জন‍্য সরকারি উদ্দোগে স্বপ্ল মুল‍্যে কিছু ছোট বড় হল রুমের উপযুক্ত পরিকাঠানো নির্মান করতে হবে।

2) যেকোন ডাক্তার কেই বাইরে প্রাকটিস করলেও নূনতম একদিন সরকারি প্রতিষ্ঠানে পরিষেবা দিতে হবে এবং তার list সরকারি তরফে নির্ধারন করতে হবে।

3) সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে একই চিকিৎসার জন‍্য সাধারন খরচ প্রায় একই করতে হবে।এক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাকে সম্মিলিত ভাবে একটি বোর্ড গঠন করতে হবে।একদম সাধারণ স্তরে যে খরচটা নূনতম হয় সেই পরিমান অর্থ বেসরকারি সংস্থা গুলোকে cash হিসাবে নিতে হবে, ও উপরিক্ত অর্থের কিছু পরিমান অর্থ যদি card এ prament  নেয় তবে govt ১৫% বা ১০% private hospital গুলোকে provide করবে।তাতে সাধারন মানুষ কিছুটা হলেও উপকৃত হবে।এর সাথে মানুষের যে ভ্রান্ত ধারনা যে private inistitute এ বেশী facility পাওয়া যায় এই মানসিকতা লুপ্ত হবে, govt এই বিষয়ে আরও দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হবে যাতে যতটা সম্ভব সমাজের নীচু স্তরে এই সব সুযোগ সুবিধা পৌঁছে দেওয়া যায়।

__________________________________________

English Translation :

The vulnerability of Indian medicine has become much clearer today in the Kovid situation. It is very difficult for the financially backward Sheni or BPL card customers in India to bear the financial burden of the medical system.  In some cases, even the latest help from the govt does not reach them at all.  Even the lower middle class is sitting on the road and someone is living on land, land, spending a lifetime of accumulated capital or taking a bank loan, leaving property in the mortgage.  Then they also become moneyless very easily.  In India, due to the activities of the central or state government, not even the basic 1500 rupees per person is reaching them.  1.4% of our GDP is spent by the government on medical care, but this amount is insignificant enough for this huge population, so India's ranking is 145 out of 195 countries.  The purpose of medical education is to create capital or infrastructure.  But even after all this, the cost of recruiting doctors or medical stuff, the cost of providing advanced and updated training for medical stuff is very minimal, on the other hand some people do not have the right information about the facility, proper communication system especially in remote area, hilly area, intreme area.  .

 The 'Ayushman Bharat' and 'Din Dayal Medicine Storage' initiatives of the Government of India and some of the conventional schemes of different state governments do not reach the hands of everyone properly. Therefore, the Supreme Court of India is trying to solve this problem.  Below are some common health problems -

 1) The financial cost from government to non-government organization should be the same but the medical cost of hospitals for the same type of treatment is different.

 2) It is almost impossible for the poor to get to a big hospital to have a suitable environment for food.

 3) In order to earn more money in urban or semi urban area, after 5-6 years of service in government organization, one is employed in a private organization or own organization.

 4) The cost of treatment is quite high even in the small hospitals that have sprung up in the villages.

 Therefore, keeping these issues in mind, the Center and the state government should take some joint steps.

 1) In order to accommodate the family members next to the big hospitals, some small and big hall rooms need to be constructed at a reasonable cost.

 2) Even if any doctor practices outside, at least one day he has to serve in a government institution and his list has to be determined by the government.

 3) The general cost for the same treatment in a government or non-government organization should be almost the same. In this case, the government and non-government organizations should form a board jointly.  If some amount of money is taken as prament on the card, then govt will provide 15% or 10% to private hospitals. Ordinary people will benefit even if it is a little bit.  We will be more resolute in the matter so that all these opportunities can be extended to the lower strata of the society as much as possible.

National Education policy 2020

national education policy

national education policy

national education policy 2020

রাষ্ট্রীয় শিক্ষানীতি, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রগতিশীল মানসিকতা কে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিল।কিছু দিন আগেই ভারত সরকারের New education policy 2020 সভাবতই স্বাভাবিক শিক্ষার গতিবিধিকে কিছুটা হলেও বদলে দিয়েছে।আর আজ রাষ্ট্রীয় শিক্ষা নীতি network এর মাধ্যমে পৌঁছে যেতে চলেছে গ্রাম, শহর, প্রতিটি গলি সর্বক্ষেত্রে।শিক্ষা হল সমাজের একটি গাঠনিক মেরুদণ্ড যা প্রতিটি ব‍্যক্তিকে জ্ঞান, practicality, passion, proper jugement, skillful এবং একজন সঠিক learner তৈরী করে। এই policy শুধু degree কেই গুরুত্ব দেবে না দেবে একজন ছাত্রের প্রকৃত শিক্ষার মর্যাদা। তাই এই policy র কিছু marits আছে।

1) 'digital india','skill india', ' sabka sath sabka bikash', 'atmanirvar bharat',কে সঙ্গে নিয়ে প্রতিটি সাধারণ ঘরেই পৌছে যাবে এই education policy।

2) digital platform এর ব‍্যপক প্রয়োগ শিক্ষার বিস্তার কে সমতা প্রদান করবে।

3) Networking, digital platform এর জন‍্য education system আমাদের দেশের economy বৃদ্ধিতেও এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

4) একজন student এর ক্ষেত্রে class 12 এর পর যেকোন প্রকার stream choose করার বিষয়ে কোন বাধ‍্যবাধকতা থাকবে না সেক্ষেত্রে তাদের ইচ্ছা বা কর্মদক্ষতার উপরেই নির্ভর করে সে stream choose করতে পারবে, পারিবারিক দিক থেকে কোন বাধা থাকবে না।

5) এই policy কেবলমাত্র অত‍্যাধিক marks পাবার ক্ষেত্রেই গুরুত্ব দেবে না প্রতিটি ছাত্রই পরামুখস্তের পরিবর্তে  পরা থেকে ব‍্যক্তিগত জীবনে ও পাঠ‍্যক্রমে জ্ঞান বাড়াতে সক্ষম হবে।

6) creative, jugementable, analytical, মানসিকতাকে রপ্তকরার মাধ্যমে productive economy গঠনে সাহায্য করবে।

7) প্রতিটি ছাত্রই vocational training, বা proper skilling এর মাধ্যমে দেশকে আগে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

8) এই পদ্ধতিতে student দের সাথে সাথে teacher দের ও সঠিক traning দেওয়া সম্ভব হবে।

9) আগামী দিনে এই শিক্ষার দরুন national ও international স্তরেও চাকরি পাবার সম্ভবনা তৈরি হবে।

10) এই রাষ্ট্রীয় শিক্ষা নীতি প্রতিটা যুবাকে একত্রিত করার জন‍্য মুখ‍্য ভূমিকা পালন করবে।

11) প্রতিটি international inistitution কেও এই রাষ্ট্রীয় শিক্ষা নীতির দরুন দেশে বা বিদেশে থেকেই তাদের পাঠ‍্যক্রম প্রায় সকলের কাছেই পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।

12) দেশী inistitution গুলির মধ‍্যেও compitative মানসিকতা প্রকাশ হবে। তাতে inistitution এর grade কেও বাড়ানোর প্রয়াস করবে, তার দরুন standarity বৃদ্ধি পাবে প্রতিটি inistitution এর।

13) ছোট ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ব‍্যগের বোঝা আগামী দিনে তাকে শারীরিক ভাবে অনেক দুর্বল করে তুলছে।

14) এই policy দরুন প্রতিটি ছাত্র কেবলমাত্র একমুখী শিক্ষাই নয় বহু বিষয়ে বহু ঞ্জান অর্যন করবে তাতে রাষ্ট্রবাদের ধাপ তৈরী হতে দেশের জন‍্য সঠিক নেতৃত্ব choose করাতে মুখ‍্য ভূমিকা পালন করবে।

সেদিক থেকে দেখতে গেলে national education policy একজন ছাত্রকে যুক্তিবাদী, সঠিক চিন্তাশীল, বিচার্যপূর্ণ, সার্বিক ঞ্জান বিকাশে সাহায্য করবে ঠিকই  কিন্তু এর কিছু অন্তরায় আছে।

1) সারা ভারতে একত্রিত এই শিক্ষা ব‍্যবস্থা প্রয়োগ হলে কিছু বেকার, কিছু ছোট ছোট private inistitute তাদের আর্থিক উপার্যন থেকে বঞ্চিত হবে।

2) প্রত‍্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে কেন্দ্রীয় শিক্ষা নীতি প্রসার করার চেষ্টা করা হলেও আজও তা সঠিক ভাবে পৌঁছাতে পারে নি। তাই  ভারতের সর্বস্থানে একত্রিত শিক্ষা বিস্তার পৌঁছানোর সংকল্প কার্যকারী করা সম্ভব নয়।

3) শুধু ঞ্জান অর্যনই নয় তার সাথে practical, lab, researchable platform physically হওয়া প্রয়োজন যা এই online মাধ‍্যমে সম্ভব নয়।

4) online platform হবার দরুন সামাজিক মেলবন্ধন, ছাত্র ছাত্রের প্রতি, শিক্ষক ছাত্রের প্রতি যে সম্পর্ক তা কখনই এই পদ্ধতির মাধ‍্যমে তৈরী করা সম্ভব নয়।

5) পরাশুনার পাশাপাশি স্কুল বা কলেজের শিক্ষায় একটি ছাত্রকে মানবিকভাবে উদ্ভুদ্ধ করার সাথে সাথে সার্বিক দিক থেকে শক্তিশালী, দৃঢ় মানসিকতা,সংকল্প নেবার জন‍্য co curricular activities, gaming, project, cultural  organization ও educational excursion ,এই গুলি মুখ‍্য ভূমিকা পালন করে কিন্তু online education এর দরুন তা কেবলমাত্র বাক্স বন্ধি জীবনে বাঁচতে শেখায়, জীবনের স্বচ্ছলতা মুক্ত হয়।

6) এই শিক্ষা নীতির দরুন বড় বড় অনেক inistitute বন্ধ হবার জোগাড় হবে আর তাতে অনেক unemployment generate হবে।

তাই এই Online platform, জ্ঞানের ভান্ডার পুরোন করলেও কিছু ক্ষেত্রে অন্তরায় প্রদান করবে, তাই এই অন্তরায় গুলোর কথা মাথায় রেখে আগামী দিনে online education এর পাশাপাশি physical education কেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।

__________________________________________

English Translation :

A few days ago, the New Education Policy 2020 of the Government of India has probably changed the pace of normal education. And today, the state education policy is going to reach villages, cities, through the network.  Education is a structural backbone of the society which makes every person knowledgeable, practicality, passion, proper jugement, skillful and a proper learner.  This policy will not only give importance to the degree but will also give dignity to the actual education of a student.  So this policy has some merits.

 1) This education policy will reach every common house with 'digital india', 'skill india', 'sabka sath sabka bikash', 'atmanirvar bharat'.

 2) Extensive use of digital platform will equalize the spread of education.

 3) Networking, digital platform education system will also help our country's economy to grow.

 4) In case of a student, there will be no obligation to choose any type of stream after class 12, in that case he will be able to choose the stream depending on their desire or ability, there will be no obstacle from family point of view.

 5) This policy will not only give importance in case of getting excessive marks. Every student will be able to increase their knowledge in personal life and curriculum by wearing it instead of paramukhast.

 6) Creative, jugementable, analytical, will help build a productive economy through the acquisition of mentality.

 7) Every student will help to take the country forward through vocational training, or proper skilling.

 8) In this way it will be possible to give proper training to the students as well as the teachers.

 9) In the coming days, due to this education, the possibility of getting a job at national and international level will be created.

 10) This state education policy will play a key role in uniting every youth.

 11) Every international institution will be able to make their curriculum available to almost everyone from home or abroad due to this state education policy.

 12) Competitive mentality will be expressed in the midst of local institutions.  It will also try to increase the grade of the institution, due to which the standarity of each institution will increase.

 13) In the case of small children, the burden of extra adulthood is making him physically weaker in the future.

 14) Due to this policy, every student will not only learn one-way education but will also learn a lot of knowledge on many issues.

 From that point of view, national education policy will help a student to develop rational, correct thinking, judicious, overall knowledge, but there are some obstacles.

 1) If this education system is implemented all over India, some unemployed, some small private institutes will be deprived of their financial income.

 2) Attempts have been made to extend the central education policy to the rural areas but it has not reached the proper level even today.  Therefore, it is not possible to implement the goal of spreading integrated education all over India.

 3) Not only knowledge but also practical, lab, researchable platform needs to be physically which is not possible through this online medium.

 4) Due to being an online platform, it is never possible to create social connections, student-student, teacher-student relationship through this method.

 5) In addition to parasuna in school or college education, a student is humanely motivated as well as overall strong, strong mentality, determination for co-curricular activities, gaming, project, cultural organization and educational excursion, these play a major role but online education  Because it only teaches to live a boxed life, freeing oneself from the affluence of life.

 6) Due to this education policy, many big institutes will be closed and many unemployment will be generated.

 So this online platform, even if the store of knowledge is old, will provide barriers in some cases, so keeping these barriers in mind, it is necessary to give importance to online education as well as physical education in the future.