Presiding officials, Their conference & issue

presiding officer's conference & issues 

presiding officer's conference & issues

Presiding officers দের সম্মেলন অনুষ্ঠীত হচ্ছে বর্তমানে, যেখানে ভারতীয় রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিদ বলেছেন যে কোন প্রকার কাজ, activities বা decision নেবার পূর্বে debate, discussion, এগুলি সত‍্যিই প্রয়োজনীয় তবে তা হবার জন‍্য সেই পরিবেশ সৃষ্টি করাটা ও যথেষ্ট প্রয়োজন। তা নাহলে debate বা discussion থেকে উঠে আসা decision কখনও সঠিক ভাবে স্বার্থকতা লাভ করবে না। বর্তমানে কেন্দ্রীয় পার্লামেন্ট, বিধানসভা, রাজ‍্যসভা যে কোন স্থানেই ruling party র majority।বর্তমানে বিপক্ষ party র minority এক প্রকার তাদের সংসদে থাকা বা না থাকাটা কে প্রকাশ করে। vote counting এ ruling party র একার সহায়তায় কোন বিল খুব সহজেই পাশ করা সম্ভব। কিন্তু সংসদে বিপক্ষদলের সাংসদ বা বিধায়ক রা নিজস্ব বচসাকে মাত্রাতিরিক্ত পরিমানে বাড়িয়ে তুলেছে। কিছু পূর্বে সংসদে presiding officer রা উঠে দাঁড়ালেই সকলে বসে পড়ত তাদের নির্দিষ্ট স্থানে কিন্তু আজ presiding officials রা উঠে দাঁড়িয়ে তাদের বলেন যে তিনি উঠে দাঁড়িয়েছেন।

এমনি আরও একটি ঘটনা, যে কোন বিষয়ের উপর debate হবার জন‍্য তারা আগে থেকেই সাংসদেরা library তে সেই বিষয়ের উপর পড়াশুনা করতেন কিন্তু আজ তার লক্ষনই চোখে পরে না। ক্রমাগত কোন বিষয়ের উপর চর্চা শুরু হলে তারা বিধানসভায় নানা রকম সমস‍্যা তৈরী করেন, সেখান থাকা page ছিড়ে ফেলেন, একত্রিত ভাবে জমাট বেঁধে ঝামেলা তৈরী করেন এভাবে পার্লামেন্ট, বিধানসভার কাজ বন্ধ হয়ে পড়ে এক্ষেত্রে presiding officials রা কিছুটা sympathy ও দেখান বিপক্ষ দলের ক্ষেত্রে presiding officials রা কিছুটা sympathy ও দেখান বিপক্ষ দলের ক্ষেত্রে কারন তাদের majority কম এবং একটি বিল বা সমস‍্যা সংশোধনের জন‍্য দুটি পক্ষের মতামতই মূল‍্যবান বিষয়। কিন্তু তারই সুযোগ গ্রহন করছেন বিপক্ষ প্রতিনিধিরা।

এক্ষেত্রে সুষ্ঠু ভাবে কাজ সম্পন্ন করার জন‍্য প্রতিটি দলের senior person কে তাঁদের দলের junior প্রতিনিধিদের সঠিক পন্থা অবলোকন করানোর জন‍্য দ্বায়িত্বভার গ্রহন করতে হবে। একথা তাদের মাথায় রাখা প্রয়োজন যে তারা জনপ্রতিনিধি। আমজনতার ভাল করার উদ্দেশ্যেই এই debate কিন্তু সেই উদ্দেশ্যই সঠিকভাবে সম্পন্ন হচ্ছে না। দেশের প্রতিটি নাগরিক তাদের কর্মকান্ড প্রতিনিয়ত দেখছে, এক্ষেত্রে ভোটের একটি বড় অংশ counting এর support খুব matter করে তাদের দ্বিতীয়, তৃতীয়বার মন্ত্রীত্ব পাবার বা সেই এলাকা থেকে জেতার জন‍্য তাই তাদের সঠিক নিয়মকানুন maintain করার কথা ভাবতে হবে। এক্ষেত্রে কিছুটা power presiding officer দের হাতেও বাড়িয়ে দিতে হবে, তবেই এর বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা সামলানো সম্ভব। বর্তমানে এই সমস‍্যা এড়িয়ে দেবার জন‍্য social media র সাহায্য গ্রহনও কিছুটা এই সমস‍্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বলে অনেকে ধারনা জ্ঞাপন করেছে।তবে এই সবকিছুর আগে প্রত‍্যেকের নিজস্ব স্বভাবকে, rules, regulation সম্পর্কে ধারনা রাখাটা অত‍্যন্ত প্রয়োজন তবেই ক্রমাগত বেড়ে ওঠা সমস‍্যা গুলির সমাধান খুব তাড়াতাড়ি solve করা সম্ভব।

__________________________________________

English Translation :

The Presiding Officers' Conference is currently underway, where Indian President Ramnath Kobid has said that debate, discussion, before taking any kind of action, activities or decision, is really necessary, but it is enough to create that environment for it to happen.  Otherwise, the decision that comes out of debate or discussion will never gain selfishness in the right way.  At present, the ruling party has a majority in the Central Parliament, the Legislative Assembly and the Rajya Sabha.  With the help of the ruling party in vote counting, it is possible to pass any bill very easily.  But the opposition MPs or MLAs in Parliament have exaggerated their own grievances.  Some time ago, when the presiding officer stood up in the parliament, everyone would sit at their appointed place, but today the presiding officer stood up and told them that he stood up.

 Another such incident is that in order to have a debate on any subject, the MPs used to study on that subject in the library but today there are no signs of it.  When they start practicing on any subject, they create various problems in the assembly, tear the page there, create problems by freezing together. Thus, the work of the parliament and the assembly is stopped. In this case, the presiding officials show some sympathy and presiding officials  Show some sympathy in the case of the opposing party because their majority is less and the opinion of both the parties is important for the amendment of a bill or problem.  But the opposition representatives are taking advantage of it.

 In this case, in order to complete the work in a smooth manner, the senior person of each party has to take the responsibility of making the junior representatives of their party observe the correct approach.  They need to keep in mind that they are the people's representatives.  This debate is for the good of the masses but that purpose is not being done properly.  Every citizen of the country is constantly watching their activities, in which case a large part of the vote counts in support of their second, third term to win the ministry or to win from that area, so they have to think about maintaining the right rules.  In this case, some power must be increased in the hands of presiding officers, then it is possible to handle the current situation.  Many people have suggested that the use of social media to get rid of this problem can help them to get rid of this problem. However, before all this, it is very important for everyone to have an idea about their own nature, rules, regulation and solve the growing problems very quickly.  It is possible.

India's performance in climate change after G20

carbon emissions in G20

India's performance in carbon emissions বিশ্বের বতর্মান পরিস্থিতি Covid - 19 এর ভয়ে কম্পিত। কিন্তু এর মধ্যেই পৃথিবীর ভারসাম্য ক্ষয়িষ্ণু হতে চলেছে ক্রমাগত পরিবেশ দূষণ, ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, মাটির কৈশিক জলের জলস্তর নীচে নেমে যাবার কারনে যা আগামী দিনে পৃথিবীর বুকে একটি বড়সড় সংকটের জন্ম দিতে চলেছে।

বিগত ২১ - ২৫ শে নভেম্বর ২০২০ র G20 meeting সমগ্র বিশ্বের প্রায় বেশকয়েকটি দেশের যুগ্ম প্রয়াসে পরিবেশকে রক্ষার নতুন পদ্ধতি রপ্ত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। প‍্যারিস চুক্তির এই meeting এর মধ‍্যে ভারতই কেবলমাত্র সেই developing country যে দেশ তাঁর লক্ষ‍্য পূরণে সবচেয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।

নরেন্দ্রমোদীর বক্তব্য অনুসারে প্রায় ৩০% - ৩৫% carbon emission রোধ করার চেষ্টা চালানো হবে ২০৩০ পর্যন্ত। এই লক্ষ‍্যমাত্রা অনুসারে প্রায় ৫০% non - fossile fuel ব‍্যবহারে অঙ্গীবদ্ধ হয়েছে মোদী govt। ২০২৫ পর্যন্ত প্রায় ১৭৫ কিলো ওয়াট ও ২০৩০ পর্যন্ত প্রায় ৪৫০ গিগা ওয়াট power generation এ পৌঁছনোর আশা রাখে ভারত।

কিন্তু এটা দেখা অত্যন্ত প্রয়োজন যে, ভারত সমগ্র বিশ্বের কত শতাংশ কার্বন নিঃসরন করে? বিশ্বের সমস্ত দেশের মধ‍্যে দুটি দেশ আমেরিকা ও চীন ই মোট কার্বন emission এর ৭০% নিঃসৃত করে।তাই ভারতের উদ্যোগ অন‍্যান‍্য দেশকে আগ্রহ প্রকাশ করলেও, G20 ও বিশ্বের আরও অন‍্যান‍্য দেশকে এই mission এ সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। ভারত ইতিমধ্যেই প্রায় ২৮ টি দেশের সঙ্গে যুগ্মভাবে meeting organization করেছে যে নতুন technology বা grant এর ব‍্যবস্থার জন‍্য। বর্তমানে ভারতের মত developing country র পক্ষে নতুন technology, investment করাটা যথেষ্ট সংকটজনক অন‍্যান‍্য developed country অপেক্ষা। অথচ সেই স্থানে ভারতের এই প্রচেষ্ঠা ও target কে লক্ষ‍্যমাত্রা হিসাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সত্যিই অতুলনীয়। এই meeting অনুযায়ী new technology বা আর্থিক সহায়তা পাবে developing country গুলি। কিন্তু বাস্তবে তা এখনো ততটা সম্ভবপর হয়নি। solar plate, water, ভূতাপ, নিউক্লিয়ার power কে কাজে লাগিয়ে পরিবেশে green house gas এর মাত্রা কমিয়ে আনতে হবে। আর কেবল ভারতকেই নয় এগিয়ে আসতে হবে বিশ্বের অন‍্যান‍্য দেশকে। ইতিমধ্যেই আমেরিকার president ২০৫০ এর মধ‍্যে ০% কার্বন emission করার আশ্বাস দিয়েছেন এমনটাই জানা গেছে। এর পাশাপাশি চীন ও এর দিকে যথেষ্ট  গুরুত্ব আরোপ করেছে। তবে আর্থিক সহায়তা ও নতুন technology  সমগ্র বিশ্বের কাছেই  পৌঁছে দিতে হবে। প্রতিটি দেশের পারিপার্শ্বিক সহযোগিতা আগামীদিনে গভীর সংকটের মুখ থেকে আমাদেরকে রক্ষা করতে পারবে। তবেই আমাদের পৃথিবী আবার সুজলা সুফলা শষ‍্য শ‍্যমলায় ভরে উঠবে।

__________________________________________

English Translation :

The current situation in the world is trembling with fear of Covid-19.  But in the meantime, the Earth's balance is deteriorating due to continuous environmental pollution, rising surface temperatures, and falling capillary water levels, which could lead to a major crisis on Earth in the coming days.

 The G20 meeting on November 21-25, 2020 is a joint effort of several countries around the world to adopt new methods to protect the environment.  In this meeting of the Paris Agreement, India is the only developing country that is playing the most active role in achieving its goals.

 According to Narendra Modi, efforts will be made to curb carbon emission by about 30% -35% by 2030.  According to this target, Modi govt has committed to use about 50% of non-fossil fuel.  India expects to reach about 165 kilowatts by 2025 and about 450 gigawatts by 2030.

 But it remains to be seen what percentage of the world's carbon emissions India emits.  Of all the countries in the world, the United States and China emit 80% of the total carbon emissions.  India has already organized joint meetings with about 28 countries to implement new technologies or grants.  At present, for a developing country like India, investing in new technology is more critical than waiting for a developed country.  But in that place, it is really incomparable to take this effort and target of India forward as a goal.  According to this meeting, developing countries will get new technology or financial assistance.  But in reality it has not been possible yet.  Solar plate, water, geothermal, nuclear power should be used to reduce the level of green house gas in the environment.  And not only India but also the world's poorest countries have to come forward.  It is already known that the US president has promised to emit 0% carbon by 2050.  In addition, China has attached considerable importance to it.  However, financial support and new technology must reach the whole world.  The co-operation of each country will be able to save us from a deep crisis in the future.  Only then will our world be filled with lush and lush grains again.

Justice for Fundamental Rights & it's criticism

fundamental rights judgement 

justice for fundamental rights

ভারতীয় সংবিধান Part 3 artical 21 এবং artical 20 ভারতের প্রতিটি নাগরিক এর মৌলিক অধিকারকে নির্দেশ করে।

এই constitution অনুযায়ী প্রতিটি নাগরিক কোন প্রকার fundamental rights হরন হবার ক্ষেত্রে সরাসরি article 32 অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্ট অথবা article 226 অনুযায়ী হাইকোর্টে আপিল করতে পারে। কিন্তু বর্তমানে এই বিধিকে নিয়ে কিছুটা দ্বিমত প্রকাশিত হয়েছে।

সেটি হল যে, অনেক ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টে fundamental rights উলঙ্ঘনের ব‍্যপারে direct appell করলে কখন সুপ্রিমকোর্ট সে বিষয়ে পর্যালোচনা করে আবার অনেক ক্ষেত্রে তা হাইকোর্টের কাছে পাঠিয়ে দেয়।

এখন প্রশ্ন এটাই কেন এমন ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি?

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোন crime persons কোন প্রকার national, international, social, political crime করলে state তার fundamental rights হনন করে। কিন্তু কোর্টে আপিলের ক্ষেত্রে সে সর্বশেষ fundamental rights এর সুবিধাই গ্রহন করতে চায়। এক্ষেত্রে বিচার্যক্ষমতা artical 226 এর power, artical 32 অপেক্ষা বেশী, সম্ভাব‍্য প্রথমদিকে supreme court বেশ কিছু fundamental rights এর issue নিয়ে আসা case pending এবং  এক একটি case এর issues different different হওয়ায় কখন কখন supreme court, high কোর্টের দারস্ত হতে বলেন।

যখন একজন সাধারন ভারতীয় নাগরিক directly supreme court এর কাছে পৌঁছাতে পারে তবে হাইকোর্টের support কেন?

সেক্ষেত্রে case সাপেক্ষে guidelines তৈরী করা যথেষ্ট কঠিন কারন এক একটি case এর গাম্ভীর্যতা ভিন্ন ভিন্ন ও তার ক্ষেত্রে নীতি নিয়মের অনুযায়ী পর্যালোচনা করে rules বানানো অসম্ভব।

সেক্ষেত্রে supreme কোর্টের এই বিষয়ের উপরে নির্দিষ্ট guidelines অবশ্যই তৈরী করা উচিৎ যাতে কোন victim আগে high court  এর দ্বারস্থ হবে, সেখানে সুবিচার গ্রহনযোগ‍্য না হলে তবেই supreme court এ আপিল করতে পারে।তবে এ বিষয়ে এখন যথেষ্ট debate, discussion হওয়া অত‍্যন্ত প্রয়োজনীয়।

তবে fundamental rights এর বিচার্যের ক্ষেত্রে দেখা যায় এক এক high court এক এক বিচার প্রদান করে, এটি সত্যিই গ্রহনীয় নয়। কারন article 19, 21, 20 অনুযায়ী উপযুক্ত প্রমান থাকলে একি নির্নয় গৃহীত হওয়া সম্ভব। তাই এই বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

_________________________________________

English Translation :

Article 3 and Article 20 of the Indian Constitution refer to the fundamental rights of every citizen of India.

 According to this constitution, in case of deprivation of any fundamental rights, every citizen can appeal directly to the Supreme Court under Article 32 or to the High Court under Article 226.  But at present there is some disagreement about this rule.

 That is, in many cases, when a direct appeal is made to the Supreme Court for violation of fundamental rights, the Supreme Court reviews the matter and in many cases sends it to the High Court.

 Now the question is why such a different method?

 In many cases, the state violates the fundamental rights of any crime, national, international, social, political crime.  But in the case of an appeal to the court, he wants to take advantage of the latest fundamental rights.  In this case, the power of judgment is greater than that of Article 226, Article 32, possibly at the outset.

 When an ordinary Indian citizen can go directly to the supreme court, why the support of the High Court?

 In that case it is quite difficult to make guidelines subject to case because the seriousness of one case is different and in that case it is impossible to make rules by reviewing according to the rules.

 In that case, the Supreme Court should make specific guidelines on this issue so that any victim can go to the High Court first, where justice can be appealed only if it is not acceptable.

 However, in the case of fundamental rights, it is seen that one high court provides one justice, it is not really acceptable.  Because according to articles 19, 21, 20, if there is suitable evidence, the same decision can be taken.  So this issue needs to be reviewed more thoroughly with importance.

India US relationship in three topic

India US relationship today

India US relationship in 3steps

যথেষ্ট আনন্দিত ভাবে US president Joe Biden এবং vice president kamala Harris এর রাজনৈতিক অধিষ্টান সমগ্র বিশ্বের কাছে আগ্রহের বিষয়। এত বিপুল মানুষের সমর্থন ও অসাধারন রাজনৈতিক, কুটকুশলীর দক্ষতা তাক করার মত। ভারতবাসী হিসাবে এই নেতৃত্ব ভারত - আমেরিকার সম্পর্কে এক নতুন দিশা প্রেরন করবে। এই সমন্ধীয় পরিস্থিতিতে ভারত আমেরিকা সম্পর্কে তিনটি বিষয় পরিষ্ফূট হয়ে উঠেছে।

1) বর্তমানে করোনা মোকাবেলার পন্থা।

2) বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তন।

3) চীনের ঔধত‍্যপূর্ণ আচরন।

উপরে উল্লিখিত এই তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিতে গেলে বলতে হয়, যে বিগত বিশ শতক ধরে ভারত আমেরিকার সম্পর্ক যথেষ্টই গাঢ় ছিল। না না ভাবে ব‍্যবসায়ীক ভিত্তিতে ও নানা রকমের কর্মস্থানের ভিসা, যেমন - H1B ভিসা এর মত কিছু ভিসা কে গুরুত্ব দেবার জন‍্য দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

Joe Biden এর বক্তব্য অনুযায়ী covid কে আটকানোর জন‍্য কিছু পদক্ষেপ নেবার কথা বলেছেন। Former president Donald Trump এর WHO এর membership থেকে বেড়িয়ে আসা, বড় বড় international organization কে আর্থিক সহায়তা বন্ধ করা, জলবায়ু পরিবর্তন কে গুরুত্ব না দেওয়া, বহিঃবিশ্বের সঙ্গে আন্তর্জাতিক গাঢ়ত্ব কে রিক্ত করা অনেকাংশেই তাঁর পদমর্যাদাকে ক্ষুন্ন করেছে। সেই স্থানে joe biden এর international organization গুলিকে গুরুত্ব দেওয়া, তাদের capacity কে বৃদ্ধির প্রচেষ্টা, কুটনৈতিক উচ্চ বক্তব্য সর্বস্থানে গ্রহনীয় হয়ে উঠেছে। এদিকে ভারতের ও একটু একটু করে international organization এ জায়গা করে নেওয়া আন্তর্জাতিক স্তরে যথেষ্ট গুরুত্ব বাড়চ্ছে। সেই অর্থে ভারত আমেরিকার সম্পর্ক আরও দৃঢ় হতে চলেছে। বিশ্বে স্বাস্থ্য সমন্ধীয় একটি মাত্র international organization হল WHO যা সমগ্র বিশ্বের সব ধরনের তথ‍্য, গতিবিধি, research ও solutions দিয়ে থাকে।তাই বর্তমানে covid পরিস্থিতির মোকাবেলার জন‍্য WHO কে গুরুত্ব দেওয়া উল্লেখযোগ্য।

আমেরিকার research অনুসারে covid vaccine 95% করোনা মোকাবেলায় সক্ষম। সেই জন‍্য আমেরিকার দুটি বড় pharmacutical company এই vaccine production এ আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সেক্ষেত্রে ভারতের এই বিষয়ে তথ‍্য ও উৎসাহের জন‍্য সম্পর্ক দৃঢ় করা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।এমনিতেই medicine manufacturing hub হিসাবে সমগ্র বিশ্বের প্রায় 75% production house হিসাবে ভারত বিখ্যাত। সেদিক থেকে নতুন নতুন vaccine, এর production, distribution, manufacturing এর ক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকা অত‍্যন্ত মূল‍্যবান।

কেবলমাএ তাই নয়, Bidern আরও বলেছেন, যে ২০৫০ সালের মধ‍্যে ০% কার্বন emissions চান তার দেশ থেকে, সেক্ষেত্রে power generation এর জন‍্য nuclear power বা renuable energy কে যথেষ্ট মাত্রায় প্রয়োগের কথা পূর্বেই জানা আছে সকলের। জলবায়ু পরিবর্তনের পরিস্থিতিকে গুরুত্ব দেওয়া, নতুন technology ও তার production এর পন্থা ও জানাটা বা তার সঙ্গে সুসম্পর্ক যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি রয়েছে, চীনের indo - pasific, south china sea region এ দাদাগিরি। একথা বলতে গেলে অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা চীনের প্রতি অতিরিক্ত পরিমাণে তা ভবিষ্যতে আমেরিকার ই প্রতিদন্ধি হয়ে উঠতে পারে।এই সমগ্র বিশ্বের প্রতিটি লোকতান্ত্রিক দেশ তাদের নিজেদের স্বত্তা টাকে বজায় রেখে নির্দিষ্ট international rules, regulations এর মধ‍্যে দিয়ে অগ্রসর হয়। চীন বর্তমানে সেই rules regulations কে উলঙ্ঘন করেছে। সেক্ষেত্রে আমেরিকা বা ভারতের একটি উদ্দেশ্যে তা হল চীনের প্রতি আক্রমণ করার নীতি নয়, এখানে রয়েছে সতন্ত্রতা রক্ষার জন‍্য প্রচেষ্টা। তাই তা কেবল সামরিক অনুশীলনা বা যুদ্ধনীতিতে সম্ভব নয়। এই বক্তব্য পরিলক্ষিত করে সমগ্র বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার জন‍্য এক কুটনৈতিক দক্ষতা যা ভারতেকে দ্বিপাক্ষিক ভাবে আমেরিকার বন্ধুত্বপূর্ণ সহায়তার দ্বারা আরও দৃঢ় হবে।

_________________________________________

English Translation :

The political presence of US President Joe Biden and Vice President Kamala Harris is of great interest to the whole world.  The support of so many people and the extraordinary political, cunning skills are like a shelf.  As Indians, this leadership will send a new direction in Indo-US relations.  In this context, three issues about India and America have come to light.

 1) The current corona approach.

 2) Climate change in the world.

 3) China's arrogant behavior.

 Given the importance of the above three points, it is important to note that India-US relations have been strong for the last twenty centuries.  It is important for the two countries to have a bilateral relationship in order to emphasize the importance of some visas, such as business visas and work visas, such as H1B visas.

 According to Joe Biden, some steps have been taken to stop the covid.  Former President Donald Trump's withdrawal from WHO membership, cutting off financial aid to major international organizations, disregarding climate change, and emptying international ties with the outside world have largely tarnished his image.  At that point, Joe Biden's emphasis on international organizations, efforts to increase their capacity, and diplomatic high-profile statements have become ubiquitous.  Meanwhile, India's place in the international organization is gaining importance at the international level.  In that sense, India-US relations are going to be stronger.  The WHO is the only international health organization in the world that provides all kinds of information, activities, research and solutions from all over the world.

 According to American research, covid vaccine is capable of coping with 95% of corona.  That's why two big American pharmaceutical companies have expressed interest in this vaccine production.  In this case, it is important to strengthen India's relationship of information and enthusiasm in this regard. As such, India is famous as a medicine manufacturing hub with about 75% of the world's production houses.  Since then, India's role in the production, distribution and manufacturing of new vaccines has been invaluable.

 Not only that, Bidern added, that by 2050, he wants 0% carbon emissions from his country, in which case everyone already knows enough to use enough nuclear power or renewable energy for power generation.  It is important to pay attention to the situation of climate change, to know the new technology and its production methods or to have a good relationship with it.  In addition, there is grandfathering in the indo-pacific, south china sea region of China.  In other words, economic dependence on China in excess of it may become the e-rival of America in the future. Every democratic country in the world, while maintaining its own identity, moves forward through certain international rules and regulations.  China has now violated those rules and regulations.  In that case, one of the purposes of the US or India is not to attack China, but to protect its independence.  So it is not possible only in military exercises or war strategy.  It is a diplomatic skill to build good relations with the rest of the world, which will be further strengthened by India's friendly assistance to India in bilateral ways.

Draft model Tenancy Act, 2020

Draft model Tenancy act,2020

Tenancy act 2020 in india

ভারত সরকারের উদ্যোগে নতুন আইন New Tenancy Act, 2020 কে স্বীকৃত দেওয়া হল প্রথাগত মালিক ও ভাড়াটিয়াদের মধ‍্যে বিতর্কিত পরিস্থিতির নিরিখে। এর আগেও Tenancy act প্রচলিত থাকলেও এই নতুন act টি পূর্বের অপেক্ষা বহুলাংশে মালিক ও ভাড়াটিয়াদের দ্বন্ধ ঘোচাতে সক্ষম। এই নতুন act অনুসারে Tenancy act টি তিনটি শ্রেনীতে বিভক্ত।

1) landlords দের সাপেক্ষে।

2) ভাড়াটিয়া  বা rent দের সুরক্ষার নিরিখে।

3) বিতর্কিত পরিস্থিতিতে law & order maintain করার সাপেক্ষে।

বহুক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে, landlords রা মাঝে মধ‍্যেই ভাড়াটিয়াদের basic nececity র উপরে আঙুল দেখাছে। কোথাও দেখা যাচ্ছে যে মালিক রা light বা water supply কে বন্ধ করে দিচ্ছে, কোথাও common passage ব‍্যবহার নিয়ে দুই তরফের মধ‍্যে দ্বন্ধ তৈরী হচ্ছে, আবার কোথাও ব‍্যবসায়ীক সুবিধার্থে কোন প্রকার information ছাড়াই ভাড়াটিএর অন‍্যত্র প্রস্থানের নির্দেশ দিচ্ছে।

অপরদিকে, এই পরিস্থিতির বিপরীত ভাড়াটিয়াদের ঔধত্ত্ব পরিলক্ষিত হচ্ছে, যেমন - বহুদিন ধরে বসবাসকারী ভাড়াটিয়াকে মালিকরা তাদের নিজস্ব জায়গা থেকে তুলতে পারছে না, সেই ঘর, flat বা area কে তারা নিজস্ব property বলে দাবি জানাচ্ছে, কোথাও বহু পুরোনো এলাকায় আজও অত্যন্ত স্বপ্লমূল‍্যে অর্থাৎ ১০, ২০, ২৫, ৩০, ৫০ টাকার ভাড়া ক্রমাগত দিয়ে চলেছে, আবার কেউ কেউ আবার flat এ তালা বন্ধ করে বিদেশেও পারি দিচ্ছে এমন তথ‍্যই আজ সম্মুখীন। আর এমনই সমস‍্যা নিয়ে নানা সময় নানা অসন্তোষের সৃষ্টি হচ্ছে দুই পক্ষের মধ‍্যে।

কখনো কোর্টের ও দ্বারস্থ হতে হচ্ছে মালিক, ভাড়াটিয়া বিবাদকে মুখ‍্য করে, তাই govt এর এই নতুন পদক্ষেপ সত্যিই অতুলনীয়। Rent facility আমাদের দেশের একটি private economy র বড় অংশ। তার পাশাপাশি economical growth ও কোথাও না কোথাও জরিত।

তাই নতুন নিয়ম অনুযায়ী, 

1) এই নতুন আইন পদ্ধতি প্রতিটি রাজ‍্য, কেন্দ্র ও Union territory কে স্বানন্দে accept করতে হবে।

2) কোন areal এর এরকম দ্বিপাক্ষিক দ্বন্ধ মেটাতে district collector state govt এর সুপারিশে তার উপযুক্ত পদক্ষেপ deputy collector এর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাবে।

3) landlords দের কোন প্রকার অশ্লীল মানসিকতা বা ন‍্যায় নীতি, বিরোধী মানসিকতা ও কার্যকলাপ গ্রহনযোগ‍্য হবে না।

4) এই পদ্ধতি গুলিকে পূর্ণ রূপ দেবার জন‍্য একটি systematic structure তৈরী করতে হবে।

5) landlords দের সুরক্ষিত করার জন‍্য ও court এর সুরক্ষা ব‍্যবস্থা রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে কোর্টকে মোটামুটি ৬০ দিনের মাথায় সুনামি ঘোষনা করতে হবে কেবলমাত্র critical issue কে বাদ দিয়ে।

6) কোন প্রকার ভাড়াটিয়াকে ভাড়া দেবার পূর্বে registration করার ব‍্যবস্থা করতে হবে যাতে নির্দিষ্ট rent code নথিভুক্ত থাকে।

7) কোন ভাড়াটিয়া কে ভাড়ার ঘর থেকে তোলার জন‍্য minimum ৩ মাস আগে তাকে information দিতে হবে।

8) Rent collector এর কাছে উপযুক্ত তথ‍্য সুরক্ষিত ভাবে থাকতে হবে।

এছাড়া মালিক ও ভাড়াটিয়ার mutual trust, good relationship, both side responsibility ও well behavior এই আইনকে আরও সফলতার শিখরে পৌঁছাতে পারে তবেই হবে এই আইনের প্রকৃত স্বার্থকতা।

__________________________________________

English Translation :

At the initiative of the Government of India, the new law, the New Tenancy Act, 2020, was approved in view of the contentious situation between the traditional owners and tenants.  Although the Tenancy Act has been in force before, this new act is able to alleviate the problems of landlords and tenants more than before.  According to this new act, the tenancy act is divided into three categories.

 1) Subject to landlords.

 2) In terms of protection of tenants.

 3) Subject to maintaining law & order in disputed situations.

 In many cases, landlords have occasionally pointed the finger at tenants' basic necessity .  Somewhere it is seen that the owner is shutting off the light or water supply, somewhere it is creating a rift between the two sides over the use of common passage, and somewhere it is instructing the tenant to leave without any information for commercial convenience.

 On the other hand, the opposite of this situation is being observed by tenants, for example, the owners are not able to evict the long-lived tenants from their own place, claiming the house, flat or area as their own property.  Today, we are facing the information that the rent of 25, 30, 50 rupees is constantly going on, and some people are closing the flat and giving it abroad.  And there are various dissatisfactions between the two sides about such problems.

 Sometimes the court and the landlord have to face the tenant dispute, so this new step of the govt is really incomparable.  Rent facility is a big part of a private economy in our country.  Along with that, economic growth is also needed somewhere.

 So according to the new rules,

 1) This new legal system should be gladly accepted by every state, center and Union territory.

 2) The district collector will implement the appropriate measures through the deputy collector on the recommendation of the state govt.

 3) Landlords will not accept any kind of obscene mentality or unethical policy, anti-mentality and activity.

 4) A systematic structure needs to be created to complete these methods.

 5) Landlords should be protected and court protection should be maintained.  In that case, the court will have to declare a tsunami within 60 days, excluding only the critical issue.

 6) Arrangements have to be made to register any type of tenant before renting so that a specific rent code is recorded.

 7) In order to get a tenant out of the rented house, he has to give information at least 3 months in advance.

 8) Rent collector must have the appropriate information in a secure way.

 In addition, mutual trust, good relationship, both side responsibility and well behavior of the owner and the tenant can make this law more successful, then the real self-interest of this law will be.

Atmanirbhar Bharat 3.0

Atmanirbhar bharat 3.0

Atmanirbhar bharat 3.0

আত্মনির্ভর ভারত যা হল ভারতকে আত্মনির্ভর করে গড়ে তোলার প্রবল প্রচেষ্টা। আজকের ২০২০ সালে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন আত্মনির্ভর ভারত ৩.০ এর ঘোষনা করল। এই ঘোষনা পত্র অনুসারে ১২ টি বিষয় কে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে এর আগে আত্মনির্ভর ভারত ১ ও ২ অনুযায়ী বেশ কিছু যোজনা বা অন‍্যান‍্য খাতে যথেষ্ট অর্থ সাহায্য করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। কেবল মাত্র RBI ই covid pendamic এর পরই প্রায় ২৯ লাক্ষ ৮৭ হাজার লক্ষ কোটি টাকা দিয়েছে দেশের lock down condition ও মানুষের সাহায্যের জন‍্য। এই প্রবল অর্থনৈতিক মন্দার মধ‍্যে যার পরিমান ছিল GDP র ১৫%।

তবে বর্তমানে নির্মলা সীতারামন এর বক্তব্য অনুযায়ী বর্তমান অর্থনীতি ক্রমাগত উর্দ্ধতন লক্ষ‍্যে পৌঁছতে শুরু করেছে যা সত্যিই আনন্দের বিষয়।

lockdown পরিস্থিতি, চারিদিকে industrial slowdown, migrated workers এর সংখ‍্যা বৃদ্ধিতে আত্মনির্ভর ভারত ৩.০ এর ঘোষনা নি:সন্দেহে অতুলনীয়।

আজকের এই পদক্ষেপ এর আগে আত্মনির্ভর ভারত ১ এর দরুন ১১ লক্ষ ২ হাজার ৬৫০ টাকা বন্টন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল‍্যান যোজনায় ১ লক্ষ ৯২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, প্রধানমন্ত্রী গরীব কল‍্যান অন্ন যোজনার দ্বারা ৮২ হাজার ৯১১ কোটি টাকা এবং আত্মনির্ভর ভারত ২ এর দ্বারা ৭২ কোটি টাকা বন্টন করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। তবে এইবার আত্মনির্ভর ভারত ৩ এর দ্বারা ২ লক্ষ ৬৫ হাজার ৮০ কোটি টাকার অর্থ সাহায্য করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

এর পাশাপাশি ৩১ শে অক্টোবর,২০২০ তে RBI ৭১ হাজার ২০০ কোটি টাকা দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

কিন্তু এখন জেনে নেওয়া যাক যে কি সেই ১২ টি বিষয় যা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে।

1) আত্মনির্ভর ভারত রোজগার যোজনার দ্বারা EPFO no register ভুক্ত organization গুলো নতুন করে যদি employment এর ক্ষেত্রে প্রস্তুত করে ও কর্মসংস্থানের দ্বারা মানুষের পাশে দাঁড়ায় তবে তাদের ক্ষেত্রে কিছুটা লাভ হবার কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ডল যা ১লা অক্টোবর ২০২০ পর্যন্ত উপলব্ধ হবে।

2) Emergency credit line কে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৩০শে মার্চ ২০২১ পর্যন্ত যার দরুন বিনা interest এ lone নেওয়া সম্ভব বিশেষত মুদ্রা lone, fully guarantee lone, collateral lone গুলোর ক্ষেত্রে এবং এক্ষেত্রে MSME, business enterprise ও individual professional দের জন‍্য এখনো পর্যন্ত প্রায় ২.৫ লক্ষ নির্ধারিত টাকার মধ‍্যে ১.৫ লক্ষ কোটি টাকা দেওয়া হয়ে গেছে।

3) PLI অর্থাৎ production link initiative এর ক্ষেত্রে ৫বছরের জন‍্য ১ লক্ষ ৪৬ হাজার কোটি টাকা বন্টন করা হবে। এটি বিশেষত তিনটি sector যেমন - i) mobile manufacturing বা electronic components ii) starting materials of pharmaceutical iii) manufacturing of medical device এর ক্ষেত্রে প্রযোজ‍্য।

4) প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা শহরের ক্ষেত্রে ১৮ হাজার কোটি টাকা দেবার কথা ভাবা হয়েছে।এক্ষেত্রে নতুন scheme এবং যে সমস্ত incomplete project রয়েছে তা complete করার জন‍্য এই বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।

5) construction বা infrastructure এর ক্ষেত্রে bank guarantee র জন‍্য ৫ - ১০% security money দেওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল যা ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩% করার কথা ভাবা হয়েছে।

6) Real state এর ক্ষেত্রে যেখানে ঘর বিক্রি বা অন‍্যান‍্য বিষয়ের ক্ষেত্রে ও value rate বা অন‍্যান‍্য rate এর জন‍্য ১০% ছাড় দেওয়া হত বর্তমানে সেখানে ২০% ছাড় দেবার পরিকল্পনা করা হয়েছে অর্থাৎ circle rate ও agreement value র মধ‍্যবর্তী আরও ১০% বেশী ছাড় দেওয়া হয়েছে।

7) Infrastructure এর finance এর ক্ষেত্রে ও ৪০ হাজার কোটি টাকার সাহায্য করা হবে।

8) কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে যাতে কৃষকেরা আগামী ফসলের জন‍্য fertilizer ঠিকমত পায় তার জন‍্য subsidies এর তরফে ৬৫ হাজার কোটি টাকা দেবার কথা ভাবা হয়েছে যাতে প্রায় ১৪ কোটি কৃষক উপকৃত হবে।

9) প্রধানমন্ত্রী গরিব কল‍্যান রোজগার যোজনা অনুসারে ১০ হাজার কোটি টাকার কথা বলা হয়েছে  ১১৬ টি জেলার কর্মীদের কাজ দেবার মাধ্যমে।

10) Export এর ক্ষেত্রে ৩ হাজার কোটি টাকার কথা অর্থাৎ যেখানে line of credit বেড়ে যাবার কারনে কম্পানি গুলির export এ সুবিধা হবে, যাতে বিদেশের মাটিতে railway, road, transmission line, power plant এমনকি sugar project এর ক্ষেত্রে সুবিধা হয়।

11) Domestic defense equipment এর ক্ষেত্রে যেমন green energy, industrial initiative, industrial infrastructure  সমন্ধিত ঘরের সামগ্রিক এর ক্ষেত্রে ১০ হাজার ২০০ কোটি টাকা দেবার কথা বলা হয়েছে।

12) covid situation এর জন‍্য research ও development এর ক্ষেত্রে অর্থাৎ bio-technology বিষয়ে সাহায্যের জন‍্য ৯০০ কোটি টাকার কথা ঘোষনা করা হয়েছে।

__________________________________________

English Translation :

Self-reliant India which is a strong effort to make India self-reliant.  Today, in 2020, Finance Minister Nirmala Sitharaman declared Self-Reliant India 3.0.  According to this declaration, 12 issues have been given enough importance.  However, under the self-reliant India 1 and 2, the central government has provided substantial financial assistance to a number of schemes or non-government sectors.  Only after RBI e covid pendamic has given about 29 lakh 7 thousand lakh crore rupees for lock down condition of the country and to help people.  In the midst of this severe economic recession, which accounted for 15% of GDP.

 But now, according to Nirmala Sitharaman, the current economy is starting to reach higher goals, which is really gratifying.

 The announcement of a self-sufficient India 3.0 is undoubtedly incomparable in the face of lockdown situation, industrial slowdown all around, increase in the number of migrated workers.

 Earlier in today's move, Rs 11 lakh 2 thousand 650 was distributed due to self-reliant India 1.  The Prime Minister's Poor Welfare Scheme has already disbursed Tk 1,92,600 crore, the Prime Minister's Poor Welfare Food Scheme Tk 72,911 crore and the Self-Reliant India II Tk 72 crore.  However, this time the central government will help the self-reliant India 3 with 2 lakh 85 thousand 70 crore rupees.

 In addition, on October 31, 2020, the RBI has promised to pay Rs 71,200 crore.

 But now let's find out what are the 12 issues that the Union Finance Minister has given enough importance.

 1) If the self-reliant India Employment Scheme prepares the EPFO ​​no register organizations for employment and stands by the people through employment, the Central Finance Ministry has said that there will be some benefit in their case which will be available till October 1, 2020.

 2) Emergency credit line has been extended till March 30, 2021, which makes it possible to take interest free loans, especially in the case of currency loans, fully guaranteed loans, collateral loans and in this case for MSMEs, business enterprises and individual professionals.  1.5 lakh crore has been given out of the fixed amount of Rs.

 3) In case of PLI i.e. production link initiative, 1 lakh 46 thousand crore rupees will be distributed for 5 years.  This is especially true of three sectors such as - i) mobile manufacturing or electronic components ii) starting materials of pharmaceutical iii) manufacturing of medical device.

 4) The Prime Minister's Housing Scheme has been planned to give Rs 16,000 crore in the case of the city. In this case, a huge amount of money has been allocated to complete the new scheme and all the incomplete projects.

 5) In case of construction or infrastructure, it was customary to give 5-10% security money for bank guarantee, which is thought to be 3% by 31st December.

 6) In case of real state where 10% discount was given for sale of house or other items and for value rate or other rate, now it is planned to give 20% discount i.e. 10% more discount between circle rate and agreement value.  .

 7) In the case of infrastructure finance and 40 thousand crore will be helped.

 8) On behalf of the central government so that the farmers get the right fertilizer for the next crop.

 9) According to the Prime Minister's Poor Welfare Employment Scheme, Tk 10,000 crore has been earmarked for giving jobs to workers in 117 districts.

 10) In the case of exports of 3 thousand crore rupees, which means that due to the increase in the line of credit, companies will have the benefit of export, so that in the case of railway, road, transmission line, power plant and even sugar project in foreign lands.

 11) In the case of domestic defense equipment such as green energy, industrial initiative, industrial infrastructure related to the overall house has been asked to pay 10 thousand 200 crore.

 12) Rs 900 crore has been announced for assistance in research and development of covid situation i.e. bio-technology.

Internal security & neighborhood policy of India

internal security & neighborhood policy of india

internal security of India

ভারতবর্ষের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এর বক্তব্য অনুসারে ভারতের অর্ন্তদেশীয় সুরক্ষা, বৈদেশীক নীতি ও পাশ্ববর্তী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এশিয়া মহাদেশের দুটি শক্তিশালী ও বৃহৎ ক্ষেত্র বিশিষ্ট রাষ্ট্র হল ভারত ও চীন। ভারতের সুরক্ষার দিকে দৃষ্টিপাত করলে লক্ষ‍্য করা যায় যে ভারত সংলগ্ন দেশগুলিকে দুটি ভাগে বিভক্ত করা যায়।

1) বন্ধুত্ব সুলভ মনোভাবাপন্ন দেশ সমূহ।

2) শত্রু মনোভাবাপন্ন দেশ দ্বয়।

তবে আজ ভারতীয় বৈদেশীক নীতির দিকে তাকালে লক্ষ‍্যকরা যায় চীনের আধিপত্য।তাই প্রয়োজন ভারতীয় নেতৃত্বের তরফে বন্ধু মনোভাবাপন্ন দেশ গুলির সঙ্গে দৃঢ়তা বৃদ্ধি করা।

তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু অন্তরায় খুবই স্বষ্ট।

1) ভারতের পাশ্ববর্তী প্রতিটি দেশের আয়তন ছোট ও তাদের sovereign country হিসাবে মনোভাব না রাখা। বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে, তাদের মনে একটি নেতিবাচক ইঙ্গিত দেখা দিচ্ছে ছোট এলাকা নিয়ে দেশ হবার কারনে।

2) সেই সমস্ত দেশ গুলির economical dependency অর্থাৎ ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র  দেশ গুলির GDP প্রায় ৮০% নির্ভর করে বৃহৎ দেশ গুলির উপর।

3) ভারতের পাশ্ববর্তী ছোট দেশ গুলির কাছে দুটি বড় দেশ রয়েছে সম্বন্ধ দৃঢ় করার জন‍্য তাই যে দেশের advantage বেশী তার প্রতি তাদের দৃষ্টি কোন দৃঢ় হচ্ছে।

তবে এই সমস্ত কিছুর উপর লক্ষ‍্য রেখে দেশের সুরক্ষা অভ‍্যন্তরীন ও বর্হির বিশ্বের সঙ্গে সঠিক রাখার লক্ষ‍্যে ভারতের তরফে বেশ কিছু নীতি গ্রহন করা উচিত।

1) যথাযথ উপায়ে line of credit কে গুরুত্ব দিতে হবে পাশ্ববর্তী দেশ গুলির জন‍্য।

2) বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবাপন্ন দেশের sovereignity কে গুরুত্ব প্রদান করতে হবে যাতে তাদের স্বতন্ত্রতা ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

3) দেশ গুলির মধ‍্যে economical dependence কে আরও শক্ত হাতে বৃদ্ধি করে সেখানে নিবেশ, trade, export,import, business expand করতে হবে।

4) development : বাংলাদেশে যেমন thermal power plant তৈরী হয়েছে, ভারতের প্রচেষ্টায় যেমন মালদ্বীপে ছোট ছোট দ্বীপে যাতায়তের জন‍্য bridges তৈরী হয়েছে তেমনই industry, road, aviation industry, arms, business, military activity, security provide, disester help, construction, manufacturing hub, railway development কে আরও বৃদ্ধি করতে হবে।

5) Advantage : ভারতের সঙ্গে সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামরিক খাতে মেল বন্ধনে চীন অপেক্ষা বেশী advantage provide করতে হবে। তবে তারা এই দেশের প্রতি আকৃষ্ট হবে।

6) Relationship : অর্থনৈতিক প্রতিদন্ধিতায় না গিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ মানসিকতা ও পারস্পরিক মেলবন্ধনের মাধ‍্যমে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক ও একে অপরকে বোঝাপরার মাধ‍্যমে দেশ গুলির মধ‍্যে ঐক‍্যতা, সাম‍্যতা,গাঢ়ত্ব বৃদ্ধি করতে হবে।

তাই এই সমস্ত কিছুর মাধ‍্যমে পাকিস্তান বা চীনের মত নিষ্ঠুর আচরন সম্পন্ন বা আগ্রাসী মানসিকতা সম্পন্ন দেশ গুলির নীতিকে কিছুটা হলেও শীথিলতা করা সম্ভব। আর তাই প্রয়োজন adequate fund যার উৎস হল internal resource। তাই আমাদের দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করার লক্ষ‍্যে শিল্পপতি, উদ্যোগপতি, দেশের নির্ধারিত policy কে পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

__________________________________________

English Translation :

According to Indian Defense Minister Rajnath Singh, India's internal security, foreign policy and relations with neighboring countries have reached a critical juncture.  India and China are the two strongest and largest countries in Asia.  Looking at India's security, it can be seen that the countries adjoining India can be divided into two parts.

 1) Countries with friendly attitudes.

 2) Two countries with hostile attitudes.

 Today, however, looking at Indian foreign policy, the goal is to dominate China.

 However, in this case, several obstacles are very clear.

 1) The size of each country around India is small and do not have the attitude of their sovereign country.  In some cases, they have a negative impression of being a country with a small area.

 2) The economic dependency of those countries i.e. the GDP of small countries is about 70% dependent on large countries.

 3) The small countries around India have two big countries to strengthen the relationship, so their focus is on the country that has more advantage.

 However, in view of all this, India should adopt a number of policies to keep the country's security in tune with the internal and external world.

 1) The line of credit should be given due importance to the neighboring countries.

 2) The sovereignity of friendly countries should be given importance so that their uniqueness and dignity can be enhanced.

 3) By increasing the economic dependence between the countries in a stronger hand, there is a need to expand investment, trade, export, import, business.

 4) development: Bangladesh has built thermal power plant, India has built bridges for small islands in Maldives, industry, road, aviation industry, arms, business, military activity, security provide, disaster help, construction, manufacturing hub,  Railway development needs to be further enhanced.

 5) Advantage: India should provide more advantage than China in social, economic, political and military relations.  But they will be attracted to this country.

 6) Relationship: It is necessary to increase unity, equality and solidarity among the countries through social, cultural, historical and mutual understanding through friendly mentality and mutual understanding without going into economic competition.

 So, through all this, it is possible to relax the policies of countries with cruel or aggressive mentality like Pakistan or China.  And so adequate fund is needed whose source is internal resource.  Therefore, in order to strengthen the economy of our country, it is necessary to thoroughly review the policy set by the industrialists, entrepreneurs and the country.

RBI state financial report 2020 -2021

RBI state financial report 2020 - 2021

RBI financial report

RBI চলতি বর্ষের financial report publish করল রাজ‍্যভিত্তিক আয় ব‍্যয়ের উপর। এমনিতেই GST এর ধাক্কা এখনো প্রতিটি রাজ‍্য বা কেন্দ্র কেউই সামলে উঠতে পারে নি, সেই দরুন এমনিতেই রাজ‍্যভিত্তিক revenue generation এর ঘার্তি ছিল 2.4% এর কাছাকাছি। করোনার প্রকোপে সেই ঘার্তি বেড়ে দাঁড়িয়েছে 4.6% এ। RBI এর এই রিপোর্ট অনুসারে প্রতিটি রাজ‍্যের বার্ষিক revenue generation ও expenditure এর পরিমান জানা সম্ভব হয় ও সেই মত আগামী বছরের জন‍্য budget প্রস্তুত করা হয় তাই এই budget এর উপর নির্ভরশীল থাকে প্রতিটি রাজ‍্যের প্রগতি, বিকাশ, সমৃদ্ধি, সঠিক পরিষেবা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নিউট্রিশনের জোগান।

কিন্তু 2020 - 2021 এর রিপোর্ট অনুসারে প্রগতিশীল মানসিকতা নিয়ে চলা রাজ‍্য গুলো তাদের প্রথাগত উন্নতিশীল মানসিকতা ও level maintain করার জন‍্য প্রচুর অর্থ খরচ করে আর এ বছর তো তার পরিমান ও যথেষ্ট বেশী। বর্তমানে তাই এই বিপুল অর্থ expenditure করার কারনে কেন্দ্রীয় সরকার তার কোষাগার থেকে grants হিসাবে তা বহন করেছে। ভারতের প্রায় ২৮ টি রাজ‍্যের মধ‍্যে প্রায় ২১ টি রাজ‍্যের ক্ষেত্রই এই বিপুল খরচ বহন করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থনৈতিক আধার। কিন্তু এই report publish এর ক্ষেত্রে কিছুটা হেরফের ও লক্ষ‍্য করা যাচ্ছে। কোভিদের পূর্বে যে সমস্ত রাজ‍্যের আয় ও ব‍্যয়ের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল সেখানে ঘার্তি ছিল প্রায় ২% এর কাছাকাছি কিন্তু কোভিদের পরবর্তী যে সমস্ত রাজ‍্যের নথি publish করা হয়েছিল তার ক্ষেত্রে ঘার্তির পরিমান ছিল প্রায় ৪.৬% এর পাশাপাশি।

তবে এই বিপুল ঘার্তি যে কেবল রাজ‍্য সরকারের কোষাগারকেই তরান্বিত করেছে তা নয়, এখানে রাজ‍্যের সঙ্গে কেন্দ্র সরকারের কোষাগারেও যথেষ্ট ঘার্তি দেখা দিচ্ছে। আর এর প্রধান কারন হল দুটি।

1) প্রচুর পরিমানে খরচের পরিমান বৃদ্ধি। বিশেষত কোভিদের কারনে health sector এ প্রচুর পরিমানে অর্থ যোগানের ফলে অতিমাত্রায় expenditure হয়েছে কেন্দ্র ও রাজ‍্য দুই পক্ষেই।

2) প্রয়োজনানুসারে revenue কম generation হওয়া অর্থাৎ কোভিদের কারনে দ্বীর্ঘদিন ধরে lockdown এ সরকারি, বেসরকারী চাকুরীজীবি, ব‍্যবসাদার সবারই পরিস্থিতি সংকটের মধ‍্যে দিয়ে অগ্রসর হয়েছে। তার সাথে রয়েছে বহুদিনের Industry বন্ধের ছবি, production কম হবার কারনে ও comunication খারাপ হবার জন‍্য export, import বা goods transection যথেষ্ট কম তাই নির্ধারিত revenue generation ও সম্ভব হয় নি।

আর তাই কোষাধারে হয়েছে প্রবল ঘার্তি, কেন্দ্রীয় সরকারও এই ঘার্তিকে মেটাতে অর্থ ধার করেছে বড় বড় ব‍্যঙ্কের কাছ থেকে। তাই আগামীদিনে এই পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে, প্রগতিশীল বা উন্নয়ন মূলক কাজগুলিকে বন্ধ রাখতে হতে পারে। স্বাস্থ‍্যখাতে প্রচুর পরিমানে অর্থব‍্যয় এক অর্থনৈতিক মহামারির সৃষ্টি করেছে।

তবে এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার সমস্ত প্রকার চেষ্ঠা করা হচ্ছে। বেশ কিছু industry open হবার কারনে October মাসের revenue generation এ আশাসূচক ইঙ্গিত দেখা দিয়েছে। আশা করা যাচ্ছে যে, আগামী November এও এই পরিবর্তন ভালোভাবে পরিষ্ফূট হবে।

__________________________________________

English Translation :

The RBI has released its financial report for the current year on state-based income growth.  Not every state or center has yet been able to cope with the impact of GST, so the cost of state-based revenue generation was around 2.4%.  Corona outbreaks have risen to 4.6%.  According to the RBI report, it is possible to know the amount of annual revenue generation and expenditure of each state and prepare the budget for the next year accordingly, so the progress, development, prosperity, proper service, health, education, nutrition of each state depends on this budget.  Provide.

 But according to the report of 2020-2021, the states with progressive mentality have spent a lot of money to maintain their traditional progressive mentality and level and this year the amount is even more.  At present the Central Government has borne this huge sum of money as grants from its treasury.  Of the 28 states in India, about 21 states have borne the brunt of the central government's economic base.  But in the case of publishing this report, some changes are also being noticed.  The revenue and expenditure list of the states that preceded the covid had a deficit of about 2%, but of the states that were published after the covid, the deficit was about 4.6%.

 However, this huge deficit has not only accelerated the treasury of the state government, but also the treasury of the central government along with the states.  And the main reasons are two.

 1) Increase the amount of spending.  Excessive expenditure has been incurred by both the Center and the State as a result of providing huge amount of funds in the health sector especially due to covid.

 2) Due to the low generation of revenue as required, that is, due to the long lockdown for a long time in the government, private employees, all the situation has progressed in the midst of the crisis.  It has a long history of industry shutdown, low production and poor communication due to low exports, imports or goods transection, so the scheduled revenue generation was not possible.

 And so there has been a huge deficit in the treasury, the central government has borrowed money from big banks to meet this deficit.  So in the future, depending on the situation, progressive or developmental work may have to be stopped.  Excessive spending in the health sector has created an economic epidemic.

 However, every effort is being made to get out of this situation.  With the opening of several industries, there has been a promising indication of revenue generation in October.  It is hoped that this change will be felt in November as well.